গত কয়েক বছর ধরে ইউটিউবের অ্যালগোরিদমে একটা বিশাল ধরনের পরিবর্তন এসেছে। সেই ২০১০ সাল থেকে ইউটিউব এর সাথে জড়িত সুতরাং তাদের প্রত্যেকটা আপডেট আমি ফেইস করেছি, সুতরাং আমি দেখেছি যে ইউটিউব কোথা থেকে কোথায় চলে এসেছে আর তাছাড়া যেহেতু আমি দীর্ঘদিন ধরে ইউটিউব এর সাথে জড়িত তাই আমার অনেকটা আইডিয়া হয়েছে ইউটিউবে সফল হওয়ার টিপস কি কি।
অথবা একটা রানিং চ্যানেলের গ্রোয়িং ঠিক রাখার উপায়।
►► আরো দেখো: ওয়েব ডিজাইনারদের গুরুত্ব পূর্ন ৭টি ওয়েবসাইট
►► আরো দেখো: ইউটিউব চ্যানেল গ্রো করার টিপস!
ইউটিউবে সফল হওয়ার টিপস প্রথম টিপস (Never Upload)
কখনোই কন্টিনিউয়াস ৩-৪টি খারাপ ভিডিও আপলোড করবেন না। এটা খুবই ড্যাঞ্জারাস একটা জিনিস।
আমরা কিন্তু সব সময় ভালো ভিডিও দিতে পারিনা,
কিছু ভিডিও দিলে তার মধ্যে কয়েকটি ভালো এবং কয়েকটি খারাপ হতে পারে এটা অস্বাভাবিক কিছু না।
কারো কারো হয়তো অনেকগুলো ভালো হয় তার মধ্যে দুইটা খারাপ হয় আবার কারো কারো দুইটা ভালো হয় অনেকগুলো খারাপ হয় এভাবে হতেই পারে।
সুতরাং এই প্রসেস এর মধ্যে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যে টানা একসাথে একটার পরে আরেকটা ভিডিও যেন খারাপ কোয়ালিটিতে না আসে।
খারাপ ভিডিও বলতে আমি আপনাকে এটা বুঝার ছি যে,
আপনার চ্যানেলে যারা অনুসারী রয়েছেন তারা যে ভিডিওগুলো চাচ্ছেন না।
সে ভিডিও গুলো আপনি দিচ্ছেন পারো অথবা আপনার ভিডিও কোয়ালিটি মোটামুটি খারাপ দিকে যাচ্ছে
আগের তুলনায় এটাকে আমি খারাপ বুঝিয়েছি। এই ধরনের ভিডিও কখনোই কন্টিনিউয়াস দিবেন না।
ধরুন আপনি পর পর আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ৪ টি ভিডিও দিয়েছেন এবং প্রত্যেকটা ভিডিওর কোয়ালিটি খারাপ।
এবং আপনার ভিডিও দেখার জন্য আপনার যে অনুসারী রয়েছে তাদের ইন্টারেস্ট কম।
এই এতে করে যা হবে- পূর্বের ভিডিও গুলোতে আপনার পর্যাপ্ত ভিউ আসছে কিংবা যেগুলো ডিজার্ভ করছেন সব গুলো ঠিকঠাক হচ্ছে কিন্তু হঠাৎ করে একটা ভিডিও খারাপ করলো।
পরবর্তী ভিডিও সেটাও খারাপ করলো, অতঃপর এভাবে আপনার পরপর চারটি ভিডিও সবগুলোই খারাপ পারফর্ম করল।
সবশেষে আপনি ৫ নাম্বার একটা ভিডিও আপলোড করলেন তখন আপনি ডিনার করেছেন এটা তো অনেক বেশি ভিউ হবে।
কারণ ভিডিও কোয়ালিটি খুব ভালো ভিডিও খুব ভালো পারফর্ম করবে কিন্তু দেখবেন আপনি সেখানেও হতাশা হয়ে গেছেন সে ভিডিওটা তো আপনার পর্যাপ্ত ভিউ আসবে না।
(Never Upload)
মূলত ইউটিউব এর অ্যালগরিদম এভাবেই কাজ করে, তারা যখন দেখে যে পূর্বের একটা ভিডিও খারাপ পারফর্ম করেছে
তখন তারা ওই চ্যানেলের পরবর্তী ভিডিওটি আবার দেখে যে কেমন হয়।
একইভাবে নেক্সট ভিডিও যখন মানুষের সামনে তুলে ধরা হয়।
তখন মানুষ সেটাকে ভালো রেসপন্স না করলে তখন ইউটিউব থার্ড ভিডিওটি ট্রাই করে
দেখে সেটাও মানুষের সামনে এভাবে ইম্প্রেশন করে দেয়।
তখন সেটা থেকে যখন মানুষের ভালো রেসপন্স না আসে তখন ওভারঅল আপনার চ্যানেলের উপর একটা খারাপ ইফেক্ট চলে আসে।
চতুর্থ নাম্বার ভিডিওটি আপনি আপলোড করলে তখন সে ভিডিওটি নিয়ে ইউটিউব চিন্তা করবে
আপনার পূর্বের ভিডিওগুলো খুবই খারাপ পারফর্ম করেছে তাই এই ভিডিওটা তো ভালো রেসপন্স আসবে না
তাই এই ভিডিওটি আমরা এখন কম মানুষের সামনে ইম্প্রেশন করাবো।
আল্টিমেটলি তখন অটোমেটিক আপনার চ্যানেলের ইম্প্রেশন কমে যাবে।
সুতরাং এই জিনিসটি খেয়াল রাখবেন যে আপনার একটা ভিডিওর ভিউ যখন কম হবে কিংবা ভিডিওটি যখন ভাল পারফর্ম করবে না
তখন পড়া পর আবার একটি খারাপ ভিডিও কখনোই আপলোড করবেন না।
ইউটিউবে সফল হওয়ার টিপস দ্বিতীয় টিপস (Maintain Consistency)
আপনার চ্যানেলে আপনি রেগুলার ভিডিও দিবেন, রেগুলার বলতে এখানে বুঝানো হয়েছে যে আপনি যদি প্রত্যেক সপ্তাহে তিনটে ভিডিও আপলোড করেন
তাহলে সেই অনুযায়ী সামনের দিনগুলোতে প্রত্যেক সপ্তাহে তিনটে ভিডিও আপলোড করতে থাকেন এটি কন্টিনিউ করতে থাকেন।
একইভাবে আপনি যদি ডেইলি একটা ভিডিও আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করেন তাহলে এভাবে সামনের দিনগুলোতে কন্টিনিউ করতে থাকেন।
মনে রাখবেন, এখানে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের যতগুলো বেশি ভিডিও আপলোড করতে পারবেন আপনার চ্যানেল তত ভাল পারফর্ম করবে।
কারণ ইউটিউব এর অ্যালগরিদম এভাবে সেট করা যে যেই চ্যানেল থেকে পর্যাপ্ত ভিডিও আসবে সেই চ্যানেলটাকে তারা উপরে উঠাবে।
আপনি ৫দিন আগে একটা ভিডিও আপলোড করলেন আবার ছয় মাস পরে একটা ভিডিও আপলোড করলেন
এতে করে কিন্তু ইউটিউব বুঝবে যে ইউটিউব এর জন্য আপনি মোটেও এফোর্ড দিচ্ছেন না।
তখন আপনার চ্যানেলটিকে নিয়ে ইউটিউব এর খুব একটা মাথা ব্যথা থাকবে না।
মনে রাখবেন ইউটিউব এর অ্যালগরিদম টা এমন যে যাদের চ্যালেনের অ্যাক্টিভিটি খুব ভালো।
যারা নিয়মিত ভিডিও আপলোড করে তাদের চ্যানেলকে ইউটিউব উপরে উঠায়।
যত পারবেন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও আপলোড করবেন এবং একটা রুলস করে নেন যে প্রত্যেক দুইদিন পরে একটা ভিডিও করুন।
অথবা প্রত্যেকদিন একটা ভিডিও আপলোড করবেন এভাবে সামনের দিকে তাকালে খুব দ্রুত আপনার চ্যানেল উপরে উঠবে।
আর যদি আজকে একটা ভিডিও আপলোড করে আর একবছরেও কোনো ভিডিও আপলোড না দেন তাহলে আপনার চ্যানেল দিয়ে ইউটিউব এর কোন ধরনের চিন্তাধারা থাকে না।
►► আরো দেখো: ওয়েব ডিজাইনারদের গুরুত্ব পূর্ন ৭টি ওয়েবসাইট
►► আরো দেখো: হ্যাশট্যাগ এর সঠিক ব্যবহার? #Hashtag ব্যবহারের ক্ষতি!
ইউটিউবে সফল হওয়ার টিপস তৃতীয় টিপস (Focus On Wactime)
ইউটিউব এর এনালাইটিক্স গেলে আপনি প্রত্যেকটা ভিডিও ওয়াচ টাইম ডিউরেশন যেটা আছে তা দেখতে পারবেন।
তারমানে আপনার ইউটিউব এর ভিডিওটা যদি ১০ মিনিটের হয়ে থাকে ওই ভিডিওটি মানুষ কতক্ষণ দেখেছে সেটা আপনি দেখতে পারবেন এনালাইটিক্স থেকে।
আপনার খেয়াল রাখতে হবে আপনার ফুল ভিডিওটি যেন মানুষ ৫-১০ সেকেন্ড কিংবা তার একটু বেশি দেখে না কেটে দেয় তাহলে কিন্তু আপনার ভিডিওটি ইউটিউব কখনোই উপরে তুলবে না।
কিভাবে আপনি আপনার অনুসারীদের ধরে রাখবেন সেরকম কিছু আপনার ভিডিওতে দেখাবেন প্রথমে এমন কিছু দেখাবেন যাতে আপনার অনুসারীগণ আপনাকে অথবা আপনার ভিডিওকে সম্পূর্ণ দেখতে বাধ্য হয়। মনে রাখবেন ওয়াচ টাইম ইউটিউব এর জন্য অনেক অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
অবশ্যই এমন ভাবে ভিডিও তৈরি করবেন যেন অডিয়েন্স রা দেখা শুরু করলে সে যেন সম্পূর্ণ ভিডিওটা না দেখে চলে যায় না।
প্রত্যেকটা ভিউয়ার্স কম হলেও যেন আপনার ভিডিওটা অর্ধেক করে দেখে এমন কিছু রাখার চেষ্টা করুন।
আমি ইউটিউবে ৫ মিনিটের একটা ভিডিও তৈরি করেছিলাম সেখানে প্রথম এক মিনিটের মধ্যে আমি সব গুলো টিপস এন্ড ট্রিকস শেয়ার করে ফেলেছি।
অতঃপর আমি এনালাইটিক্স ঘেঁটে দেখতে পারলাম যে আমার ভিডিওটা বেশিরভাগ মানুষ মাত্র প্রথম এক মিনিট দেখেছে এরপরে আর তারা দেখেনি।
তখন আমার এড্রেস ওয়াচ টাইম অনেক ডাউন হয়ে গেল এবং আল্টিমেটলি ওই ভিডিওটা ভালো পারফর্ম করেনি যতটুকু আমি আশা করেছিলাম।
আপনারা অবশ্যই খেয়াল রাখবেন, আপনার ভিডিওটি যেন নিমিষেই মানুষ দেখে কেটে না দেয়।
মিনিমাম আপনার ভিডিওটি সম্পূর্ন দেখানোর চেষ্টা করব অথবা আর দেখলেও যেন মানুষ দেখে এভাবে চেষ্টা করুন।
আপনার ভিডিওটি যদি ভাল মোটেও না দেখে কেটে ফেলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু ইউটিউব আপনার চ্যানেলের ওয়াচ টাইম কে ডাউন করে দিবে।
►► আরো দেখো: ওয়েব ডিজাইনারদের গুরুত্ব পূর্ন ৭টি ওয়েবসাইট
►► আরো দেখো: হ্যাশট্যাগ এর সঠিক ব্যবহার? #Hashtag ব্যবহারের ক্ষতি!
ইউটিউবে সফল হওয়ার টিপস চতুর্থ টিপস (Avoid Being Viral)
এটার সাথে অনেকেই হয়তো একমত পোষণ করবে না তবে আমি আমার এক্সপেরিয়েন্স থেকে এবং যাদেরকে দেখেছি তাদের সবার এক্সপ্রেস থেকে বলছি,
সেটা হচ্ছে কখনো চেষ্টা করে ভিডিও ভাইরাল বানাবেন না অথবা ভিডিও ভাইরাল হোক এটা কখনো এক্সপেক্ট করবেন না এবং ভাইরাল হয়ে গেলে কিন্তু মস্ট প্রবাবলি আপনার চ্যানেলে কিছুটা সমস্যা হবেই।
আমি এরকম অনেক চ্যানেল দেখেছি যাদের,
১-২ টি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে এবং মাত্র এই দু’টি ভিডিও থেকে তারা তাদের ইউটিউব চ্যানেলে এক লক্ষ সাবস্ক্রাইবার পেয়েছে,
এর পরে তারা যখন তৃতীয় নাম্বার ভিডিও আপলোড করে সে ভিডিওতে ভিউ হয় না অতঃপর যখন চতুর্থ নাম্বার ভিডিও আপলোড করে সেটাতেও ভিউ হয় না।
যখন আপনি ভাইরাল ভিডিও দুটোর বাইরে যখন ভিডিও আপলোড করবে তখন আপনি এক্সপেক্ট করবেন যে এই ভিডিওতে মিনিমাম আবার কম হলেও ১০,০০০ ভিউ আসবে।
কিন্তু এরকম খুব কম সময় হতে পারে তবে সম্ভবনা বেশি না হওয়ার।
(Avoid Being Viral)
কাল প্রথম যে ভিডিও দুটো ভাইরাল হয়েছে সে ভিডিওটি থেকে আপনি এমন কিছু রেখেছেন যেগুলোর ট্রেডিং, যেগুলো ভাইরাল ভিডিও,
সে কারণে ওই ভিডিও দুটো ভাইরাল হয়েছে এর মানে এই নয় যে আপনার রেগুলার ভিডিওগুলো ভাইরাল হবে।
আপনার একটা ভিডিও ভাইরাল হবে সেটা থেকে অনেক টাকা ইনকাম হবে এমন ধরনের ডিজার্ডভ করা যাবে না।
যদিও ভাইরাল ভিডিওর উপরে আমাদের কন্ট্রোল খুবই ছোট কারণ কখন কোন ভিডিও ভাইরাল হবে তা আমরা নিজেরাই বুঝতে পারিনা।
এবং ইচ্ছে করে খুব একটা ভিডিও ভাইরাল করা যায় না। তবে যতটুকু সতর্ক থাকা যায় যে হঠাৎ করে আমি রেগুলার টাইপের ভিডিও দিচ্ছি কিন্তু এর মধ্যে হঠাৎ করে এমন একটা ট্রেনিং ভিডিও এমন একটা ভাইরাল টপিক নিয়ে ভিডিও বানালাম এমন লোভনীয় থামনেল টাইটেল দিলাম যেটা দিয়ে আমি সিওর এটাতে অনেক বেশি ভিউ পাবো,
এভাবে না করে কন্টিনিউয়াস যে ভিডিওগুলো আপলোড করবেন সেগুলো যেন সিমিলার ভিউ আসে এটা মাথায় রাখুন তাহলে দেখবেন আপনার চ্যানেলের উপরে ওঠা তা আরো বেড়ে যাবে।
একেবারে হঠাৎ করে উপরে উঠে গিয়ে তা পাস করে নিচের দিকে পড়ে যাবেন না।
►► See also: Bangladesh Police will take 4000 constables
►► See also: Recruitment Circular 2022 in Pran Group
পঞ্চম টিপস Focus On Thumbnail & Title
আমরা সবাই হয়তো বা জানি এই টিপসটি। এর পরও এই টিপসটি সম্পর্কে এখানে লেখার কারণ হচ্ছে এটার গুরুত্ব কত সেটা বুঝানোর জন্য।
যে থাম্বনেল এবং টাইটেল অনেক অনেক বেশি ইম্পর্টেন্ট। আমরা এরকম অনেক কনটেন্ট ক্রিয়েটর দেখেছি যাদের ভিডিও কোয়ালিটি অনেক ভাল কিন্তু তাদের থাম্বনেল কোয়ালিটি খুবই খারাপ।
তাদের কিন্তু আইডিয়াও নেই যে আমার থাম্বনেল কোয়ালিটি যদি আরেকটু বেটার করতে পারতাম তাহলে হয়তো আমার ভিডিওটি আরো বেশি উপরে উঠে যেত।
আমার দেখা এই এইরকম হিউজ পরিমান ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে যারা থাম্বনেল এর প্রতি কোনো গুরুত্বই দেয় না।
বিশ্বাস করুন, আপনি যদি একটা ভিডিও তৈরি করতে ৫ ঘন্টা টাইম নষ্ট করেন সেখানে থাম্বনেল বানাতে আট লিস্ট ২ ঘন্টা টাইম নষ্ট করুন অথবা ব্যয় করুন।
যখন আপনি ভিডিয়ো তৈরি করেন তখন আপনার মাথায় চিন্তা তৈরি হয় যে এই ভিডিওর জন্য থাম্বনেল কি হবে।
অথবা শুটিংয়ের মধ্য থেকে থাম্বনেল এর জন্য একটা শট নিয়ে নেন।
সুতরাং থাম্বনেল এবং টাইটেল এর প্রতি প্রচুর গুরুত্ব দিতে হবে। টাইটেল এমনভাবে লিখবেন জানো অডিয়েন্স না আপনার ভিডিওতে ক্লিক করতে ইন্টারেস্ট হয়।
কারণ ইউটিউব এর অ্যালগরিদম একটা স্টেপ বাই স্টেপ কাজ করে।
প্রথমে আপনি যখন ভিডিওটা আপলোড করবেন তখন আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার যদি থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে তাহলেই ইউটিউব আপনার সাবস্ক্রাইবারের কাছে নোটিফিকেশন পাঠাবে যে এই চ্যানেল থেকে ভিডিও আপলোড করা হয়েছে তোমরা দেখো।
যখন আপনার অনুসারীদের কাছে আপনার নোটিফিকেশন পৌঁছবে তখন যদি আপনার টাইটেল আর থাম্বনেল যদি ইন্টারেস্ট না হয় তখন কিন্তু তারা ক্লিক করবে না আর যদি আপনার টাইটেল থাম্বনেল ইন্টারেস্টিং হয় সে ক্ষেত্রে কিন্তু তারা ক্লিক করবেই।
আর এই নোটিফিকেশন দেখানো টাকায় আমরা ইম্প্রেশন বলে থাকি।
নিজের চ্যানেলের বিষয়টি (niche) মনে রাখুন একটি সফল ইউটিউবের চ্যানেলের সবথেকে জরুরি এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটা হলো,
“নিজের চ্যানেলের প্রধান বিষয়টি মনে রেখে ভিডিও বানানো“. হে, আপনি যেই বিষয়,
টপিক বা niche নিয়ে নিজের চ্যানেল বানাবেন বা বানিয়েছেন সব সময় সেই niche বা টপিকের সাথে জড়িত ভিডিও বানাবেন।