কিভাবে ইউটিউব ভিডিওর ভিউ বাড়াবো এমন প্রশ্ন প্রত্যেকটা নতুন ইউটিউবারদের মধ্যে বিরাজমান রয়েছে।
YouTubing শুরু করার পরপরই আমাদের মনে হয় আমাদের ভিডিও গুলোতে পর্যাপ্ত Views নেই।
ওয়েল, আজকে আপনার সাথে এমনই একটি সুন্দর Topic নিয়ে আলোচনা করব যে কিভাবে YouTube ভিডিওর View বাড়াবো অথবা বাড়াবেন।
মূলত বেশ কয়েকটি মাধ্যম থাকে তবে এর মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম রয়েছে যেগুলো আপনাদের সাথে Share করব।
কিভাবে ইউটিউব ভিডিওর ভিউ বাড়াবো এটা খুবই ডিফিকাল্ট একটা প্রশ্ন। যদিও পুরাতন ইউটিউবার অথবা যারা এক্সপার্ট তাদের কাছে এটা কমন এবং খুবি সহজ।
তবে হ্যাঁ, নতুন ইউটিউবার হিসেবে বেশ কয়েকটি মাধ্যম রয়েছে যেগুলো জানা থাকলে হয়তো আপনি খুব দ্রুত Successful হতে পারবেন।
নতুন ইউটিউবারদের জন্য আমাদের আরও একটি আর্টিকেল রয়েছে পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
কিভাবে ইউটিউব ভিডিওর ভিউ বাড়াবো ?
YouTube আজ অনেক বেশি জনপ্রিয় একটি (Video Platform) ভিডিও প্ল্যাটফর্ম।
এবং, প্রত্যেক দিন এখানে হাজার ও লক্ষ লক্ষ ভিডিও আপলোড (Published) করা হচ্ছে।
এই ক্ষেত্রে, আপনি যদি একজন “YouTube Video Content Creator” হন তাহলে আপনার জন্য আজকের Topic গুলো খুব বেশি কার্যকরী।
প্রত্যেকটা জিনিসের সাকসেস রয়েছে এবং ব্যর্থতা রয়েছে তাই ব্যর্থতাকে না বলে সাকসেস কে হ্যাঁ বলে দেই।
এবং এই সাকসেস (Success) পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু ত্যাগ করতে হতে পারে অথবা এখানে দীর্ঘ সময় পরিশ্রম করতে হতে পারে।
আমরা অনেকেই ধৈর্য্য হারা হয়ে কিছুদিন Content তৈরি করার পরে অধৈর্য হয়ে এই প্লাটফর্ম থেকে লিভ নিয়ে নেয়।
এটা এক ধরনের ব্যর্থতা এটা থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে।
আমাদের ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা থাকবে (YouTube) ইউটিউব থেকেই সাকসেস হওয়ার প্রবণতা।
মনের মধ্যে Always কাজ করবে কিভাবে এখান থেকে Success হতে পারে সেই বিষয়টি।
আজকে যে টপিকে আলোচনা হবে-
১. সার্চ রেজাল্ট এর মাধ্যমে ভিউ পাওয়া।
২. সঠিক ট্যাগ ব্যবহার করার নিয়ম।
৩. কিওয়ার্ড রিসার্চ করা।
৪. টাইটেল এবং ডিসক্রিপশন ব্যবহার করা।
৫. কনটেন্ট কোয়ালিটি আপডেট করা।
৬. ভিডিও ব্যাকলিংক তৈরি করা।
৭. সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা।
৮. ব্লগিং করা।
সার্চ রেজাল্টের মাধ্যমে ভিউ পাওয়ার উপায়?
এখানে দুটো Search Results কাজ করবে। Google search এবং YouTube search যেহেতু ইউটিউব ওয়েবসাইট টি সম্পূর্ণভাবে রেংকিং।
তাই এখানে আপনার ভিডিওগুলো থাকলে সেগুলো খুব ভালো পজিশনে থাকবে তবে ভিডিও রেংকিং করার জন্য এসইও মাস্ট।
বিভিন্ন সময়ে গুগলে কোন Keyword লিখে সার্চ করার পরে হয়তো খেয়াল করেছেন সর্বপ্রথম কিছু YouTube এর ভিডিও Suggest করে আপনার সার্চ কি-ওয়ার্ড অনুযায়ী।
আবার একইভাবে ইউটিউবে গিয়ে সার্চ বারে কিছু সার্চ করুন দেখবেন সর্বপ্রথম যে ভিডিও গুলো থাকবে সে ভিডিও গুলোর Content Quality, Subscribe সহ সবকিছু উচ্চ মানের।
আবার বিভিন্ন সময় দেখা যায় কোন একটা Keyword লিখে সার্চ করার পরে খুব ছোট Channel থেকেও ভিডিও গুলো চলে, আসে আর এর মূল কারণ হচ্ছে সঠিকভাবে SEO সম্পূর্ণ করা।
প্রথমেই আপনার ভিডিও গুলিকে, ইউটিউবের Algorithm এর জন্য optimize করতে হবে।
এতে, আপনার ভিডিও গুলি ইউটিউবের প্রথম পাতায় রেজাল্ট হিসেবে দেখানোর সুযোগ ৭০% বেড়ে যাবে। ফলে ভিডিও গুলিতে ভিউস অনেক বেশি পরিমানে বাড়বে।
তাহলে আমরা জানলাম কিভাবে ইউটিউব ভিডিওর ভিউ বাড়াবো সে বিষয়ে। তবে এখানে শেষ নয় এ বিষয়ে আরও রয়েছে বিস্তারিত।
ভিডিওতে সঠিক ট্যাগ ব্যবহার করার নিয়ম কি?
আপনার ভিডিওটা যদি তৈরি করতে একদিন সময় লেগে যায় সে ক্ষেত্রে ভিডিওর যে সমস্ত বিষয় গুলো রয়েছে সেগুলো ম্যানেজ করতে আরো একদিন Time Invest করুন।
যেমন ভিডিওতে সঠিক ব্যবহার করতে হবে এর ফলে আপনার Tag রিলেটে Keyword লিখে কেউ সার্চ করলে আপনার ভিডিও Suggestions করবে।
এতে করে আপনার ভিডিওগুলো Grow হবে।
আপনার ভিডিও Title দিয়ে ইউটিউবে সার্চ করলে সেখানে কিছু সাজেস্টেড Keyword লক্ষ্য করবেন এবং সেগুলো কি ব্যবহার করুন।
সাজেস্টেড কিওয়ার্ডগুলো ব্যবহারের ফলে আপনার ভিডিওতে খুব দ্রুত Rank হবে।
নোট: অনেকেই তাড়াহুড়ো করে Video Published করতে গিয়ে ভিডিও রিলেটেড টেক সংগ্রহ না করে অন্যান্য টপিকের উপর Tag সংগ্রহ করে ফেলেন, যা আপনার ভিডিওর জন্য খুবই নেগেটিভ দিক।
ভিডিও রিলেটেড এবং Keyword অবশ্যই যাচাই করতে হবে।
ভিডিও রিলেটেড এক না হলে আপনার ভিডিওতে কেউ ক্লিক করবে না শুধু ইম্প্রেশন হবে।
যদিও YouTube Tag এর সিস্টেমটিকে এত বেশি গুরুত্ব দেয় না।
আর এই গুরুত্ব দেয় না এটি বোঝার জন্য আপনি একটা Video Published করার সময় হয়তো লক্ষ্য করেছেন যে আগের মত Tag সিস্টেম তৃতীয় নাম্বারে নেই।
বর্তমানে Tag সিস্টেম রয়েছে সপ্তম নাম্বারে তারমানে এটির গুরুত্ব অত বেশি না কিন্তু আপনার জায়গা থেকে আপনি অবশ্যই গুরুত্ব দেবেন তাহলে আপনি ভিডিওগুলোকে দ্রুত Grow করাতে পারবেন।
৫ টি ইউটিউবে সফল হওয়ার টিপস জানতে এখানে ক্লিক করুন।
সঠিক পদ্ধতিতে কিওয়ার্ড রিসার্চ করা
শুধু আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে Keyword Research করতে হবে এমনটি নয়। বর্তমানে সব প্ল্যাটফর্মের অনেক বেশি কম্পিটিটর যার জন্য Keyword Research এখন খুব বেশি প্রয়োজন।
যেহেতু অনেক বেশি কম্পিটিটর সেখানে আপনাকে সবার উপরে থাকতে হলে অবশ্যই Keyword Research জানতে হবে এবং কিওয়ার্ড রিসার্চ করতেই হবে।
সাজেস্ট: আপনার একটা ভিডিও তৈরি করতে যদি সময় লাগে ২ দিন সে ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড রিসার্চ এবং Title & Description এগুলোর পেছনে সময় দিতে হবে ২ দিন।
প্রথমে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে যে কি Topic এর উপরে আপনি ভিডিও তৈরি করবেন এবং উপর ভিডিও তৈরি করবেন সেই টপিকের উপর কতগুলো ভিডিও ইউটিউবে আছে এবং থাকলে সে Video গুলোর মধ্যে কি নেই সেটা আপনাকে এনে দিতে হবে।
অর্থাৎ নতুন কিছু করার প্রচেষ্টা রাখতে হবে। ইউটিউবে যারা ভিডিও দেখে তারা নতুন কিছু চায় যার জন্য নতুন কিছু জেনে দিতে পারবে তার Video গুলো সবাই দেখবে এটাই স্বাভাবিক।
কিভাবে ইউটিউব ভিডিওর ভিউ বাড়াবো এই প্রশ্নের সঠিক আরও একটি উত্তর হচ্ছে কিওয়ার্ড রিসার্চ সম্পূর্ণ Content তৈরি করা।
টাইটেল এবং ডিসক্রিপশন কে প্রাধান্য দেওয়া
ভিডিও তৈরি করার পরে অথবা ভিডিও তৈরি করার পূর্বে আপনি টাইটেল সিলেক্ট করে রাখুন যে এই ভিডিওতে কি ধরনের Title ব্যবহার করা যেতে পারে।
বর্তমানে YouTube Search এ অধিকাংশ বাংলা সার্চের ক্ষেত্রে বাংলিশ ব্যবহার করা হয়।
যেমন- “Kivabe Video View Barabo” এমন সার্চ গুলো ইউটিউবে বেশি হয়ে থাকে তবে বাংলা এবং ইংলিশ এ সার্চ খুব বেশি হয় না।
তাই আপনার ভিডিও Language এর উপর ডিপেন্ড করে অবশ্যই টাইটেল তৈরি করতে হবে। যেমন Titel এর মধ্যে বাংলা এবং বাংলিশ দুটো Option রাখতে পারেন।
এতে করে কেউ বাংলা লিখে সার্চ করলে আপনার ভিডিও আসবে এবং কেউ বাংলিশ লিখে সার্চ করলেও আপনার ভিডিও আসবে।
আমি মনে করি এটা আপনাকে অনেক বেশি সহায়তা করবে।
এখানে অবশ্যই কিবোর্ড ব্যবহার করতে হবে এতে করে শুধু YouTube না Google থেকে আপনি পর্যাপ্ত ভিউ পেতে পারেন।
YouTube এর নেই অথবা আছে কিন্তু সেটা অনেক পূর্বের এমন কিছু কিবোর্ড বা ভিডিও তৈরি করুন এতে করে আপনার ভিডিওগুলো দ্রুত Grow হবে।
ইউটিউব ভিডিও Description এ সোশ্যাল মিডিয়ার লিংকগুলো দিতে পারেন এতে করে ভিডিওর পাশাপাশি আপনার সোশ্যাল Account গুলো দ্রুত গ্ৰো হবে।
ডিসক্রিপশন লেখাগুলোর মধ্যে কিছু Hastag (#ট্যাগ) ব্যবহার করুন যাতে বিভিন্ন সময়ে সাজেস্ট এ আপনার ভিডিও গুলো দেখানো হয়।
তবে টাইটেল এর মধ্যে ব্যবহার না করাই উত্তম।
কনটেন্ট কোয়ালিটিতে ফোকাস দেওয়া
শুধু কনটেন্ট তৈরি করে গেলেই পর্যাপ্ত ভিউ পাওয়া যাবে না। নিয়মিত কনটেন্ট আপডেট করতে হবে।
যেমন- ভিডিও গ্রাফিক্স কোয়ালিটি এবং Audio Quality মানোন্নয়নের লক্ষ্যে আপনাকে পর্যাপ্ত সময় এবং পর্যাপ্ত জ্ঞান ব্যবহার করতে হবে।
একজন নতুন ইউটিউবার হিসেবে আপনার শুরুটা যেমন হোকনা কেন তবে শুরুর পরের বিষয় টাকে খুব ভালোভাবে গুরুত্ব দিতে হবে।
কনটেন্ট কোয়ালিটি প্রতিনিয়ত আপডেট থাকতে হবে এবং আজকে যে কোয়ালিটি Video তৈরি করেছেন তার থেকে উন্নত রাখার চেষ্টা করতে হবে।
খেয়াল করলে দেখা যাবে যারা রেগুলার Content তৈরি করে তাদের কনটেন্ট গুলো প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে এবং আপডেট হওয়ার ফলে তারা পর্যাপ্ত ভিজিটর পাচ্ছে।
ভিডিওর মধ্যে স্মরণ করিয়ে দিতে হবে আপনার চ্যানেলকে Subscribe করার জন্য।
(এটি আপনার চ্যানেল গ্ৰো করতে অনেক সহায়তা করবে) অবশ্যই এ বিষয়টিকে প্রাধান্য দেয়ার চেষ্টা করবেন।
আপনার Content এর অডিও মান কোয়ালিটি সুন্দর এবং সাবলীল থাকতে হবে।
নয়েজ মুক্ত অডিও কোয়ালিটি ব্যবহার করুন। অডিও রেকর্ড করার জন্য ভালো মাইক্রোফোন ব্যবহার করুন।
ভিডিওর শুটিং নেয়ার জন্য ভালো ক্যামেরা অথবা ভালো ফোনের ক্যামেরা দিয়ে শুট করুন। ভিডিও Export মিনিমাম 4K করুন।
অনেক সময় ভিডিও খুব ঝগড়া হয়ে যাওয়ার কারণে অথবা রেজুলেশন কম থাকার কারণে Visitors হারাতে হতে পারে।
তাই আপনার ভিডিও এক্সপোর্ট করার সময় অবশ্যই 4K সিলেক্ট করুন
ভিডিওতে ব্যাকলিংক তৈরি করা
ভিডিওতে ব্যাকলিংক থাকা মানে, আপনার ভিডিওর লিংক (video link) অন্য Website বা ব্লগে থাকা বা ব্যবহার করা।
তাই, ভিডিওর Backlink তৈরি করার জন্য আপনি, quora ব্যবহার করতে পারবেন।
ব্যাকলিংক সম্পর্কিত আমাদের আরও একটি Article রয়েছে চাইলে আপনি আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। আর্টিকেলটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
Quora অনেক নামকরা ও জনপ্রিয় একটি “প্রশ-উত্তর ওয়েবসাইট“, যেখান থেকে আশা ব্যাকলিংক এর চাহিদা ও মান অনেক বেশি।
তাছাড়া, আপনি নিজের ব্লগ তৈরি করে, নিজের বানানো ভিডিও গুলি Embed করে ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারবেন।
তাহলে, ওপরে আমি যেগুলি SEO র নিয়ম বা উপায় বললাম, সেগুলি ব্যবহার করে আপনারা Google search এবং YouTube search এর মাধ্যমে, ইউটিউবের ভিউ বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
এই ব্যাকলিংক আপনাকে অনেক বেশি সহায়তা করবে আপনার ভিডিওগুলো গুগল এবং ইউটিউব এর প্রথম পেইজে রাখতে। তাই ব্যাকলিংক এর ব্যবহার অবশ্যই করুন।
শুধু এখানেই না অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা পিরিতে Backlink প্রোভাইড করে থাকে তাদের থেকে Backlink সংগ্রহ করুন।
সোশ্যাল প্লাটফর্মের শেয়ার করুন
একটা Video Content তৈরি করার পরে আপনার বিভিন্ন Social প্ল্যাটফর্মে Share করতে হবে এতে করে Social প্ল্যাটফর্ম থেকে পর্যাপ্ত পেতে পারেন।
সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে Share করার ফলে কোন Topic যদি Trending চলে যায় তাহলে আপনার ভিডিওতে যে Views আশা করেন তার থেকে অতিরিক্ত পাওয়া সম্ভব।
তাই অবশ্যই আপনার ভিডিওটি Published করার সাথে সাথে সেটি সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে Share করে দিন।
আপনার ভিডিওটি যদি হেল্প ফুল হয়ে থাকে তাহলে সেটি প্রচুর মানুষের কাছে Share হতে থাকবে।
Facebook, Twitter, Instagram, LinkedIn সহ আরো অনেক Social Platform আছে যেগুলোতে আপনার ভিডিওটি শেয়ার করুন ফলে দ্রুত Rank পাবেন এবং View পাবেন।
নোট: Video Published করার আগে বিভিন্নভাবে Marketing করুন।
যেমন- ভিডিও শুটিং করার আগে আপনার Social প্ল্যাটফর্মগুলোতে জানিয়ে দিন নতুন ভিডিও আসছে। (New Video Coming Son..)
ভিডিও প্রকাশ করার পূর্বে সোশ্যাল প্লাটফর্মে Post করুন Video Trailer দিয়ে। এতে করে আপনি আপনার ভিডিওর জন্য পর্যাপ্ত Visitors পেতে পারেন।
ব্লগিং করা
যেহেতু আপনার YouTube চ্যানেল রয়েছে তাই আপনি Bloging করতে পারেন খুব সহজেই।
যেমন- আজকে যে ভিডিওর Topic রয়েছে সেই Topic একটি Article লিখে ফেলুন।
আর্টিকেলটি আপনার ওয়েবসাইটে Published করুন। এবং সেই ভিডিওটি Article এর শুরুতে অথবা শেষের দিকে Emvaid করে দিন।
এতে করে আপনার আর্টিকেলটি Rank হলে ভিডিওটি অটোমেটিক Rank হয়ে যাবে।
এছাড়া আপনার ভিডিওটি যদি Google Search ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রথম আসে তাহলে আপনাকে View পেতে অনেক বেশি সহায়তা করবে।
তাই অবশ্যই ইউটিউবে করার পাশাপাশি Bloging করুন।
এছাড়া Video Description এ আপনার ওয়েবসাইটের Limk এবং প্রকাশিত হওয়া Video লিঙ্ক আর্টিকেল এর লিংক দিয়ে দিন।
এতে করে আরও দ্রুত আপনার ভিডিও এবং আর্টিকেলটি Grow হবে।
শর্ট ভিডিও তৈরি করা
বর্তমানে টিকটকের মত ইউটিউবে (Short Video) শর্ট ভিডিও তৈরি করা যাচ্ছে। ১৫ সেকেন্ডের জন্য যে ভিডিওটি আপলোড করবেন সেটি শর্ট ভিডিও হবে।
আর হয়তো খেয়াল করেছেন যে কোন চ্যানেলের (Short Video) শর্ট ভিডিও আপলোড করার পরে সেই সব ভিডিও গুলো খুব দ্রুত (Rank) রেংক হয়।
তাই আপনি যে বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করেন না কেন সে বিষয়ের উপরে প্রতিনিয়ত আপনার চ্যানেলের (Short Video) শর্ট ভিডিও আপলোড করুন।
শর্ট ভিডিও টাইটেল শেষে #Shorts এটি ব্যবহার করুন এর ফলে আপনার চ্যানেলের হোম পেইজে একটি নতুন পেজ তৈরি হয় সেখানে ভিডিওটি শো করবে।
শর্ট ভিডিওর মাধ্যমে (YouTube) ইউটিউব থেকে প্রত্যেক মাসে 10K USD Dollar পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। এটা কিভাবে করতে হয় সে সম্বন্ধে জানতে এখানে ক্লিক করুন।
আমাদের কথা
বন্ধুরা সর্বোপরি আমরা জানতে পারলাম কিভাবে ইউটিউব ভিডিওর ভিউ বাড়াবো সে সমস্ত বিষয় গুলো।
আমরা অনেকগুলো টপিক নিয়ে কথা বলেছি আশা করি এই Topic গুলো Apply করলে আপনি ব্যর্থ হবেন না।
YouTube Video থেকে পর্যাপ্ত Views পেতে এই টপিক গুলো এপ্লাই করুন। ইনশাআল্লাহ Successful হবেন।
প্রত্যেকটা Topic প্রমাণিত এবং এটির উপরে আমরা এখনো কাজ করছি।
১০ বছরের YouTube ক্যারিয়ারে এই টপিক গুলো সম্বন্ধে আমরা এক্সপেরিয়েন্স করেছি এবং জানতে পেরেছি।
আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে। লম্বা সময় ধরে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।