সেদিন রাতের ঘটনা, আমি দীর্ঘ সময় অজ্ঞান ছিলাম: ভূতের গল্প

সেদিন রাতের ঘটনা ঘটেছিল তার জন্য আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না বিশেষ করে শারীরিকভাবে কিংবা মানসিক ভাবে।

আমার সাথে এমন একটি ঘটনা ঘটবে এটা আমি আসলে কোনোভাবেই আশা করিনি তারপরও কি ভাবে কি হয়ে গেল আমি বুঝতেই পারলাম না।

তার পরেও বলব আল্লাহর অশেষ কৃপায় আমি বেঁচে আছি এই এবং এ যাত্রায় আমি বেঁচে গিয়েছি।

ঘটনাটি ঘটেছিল ০৩-০৭-২০১৮ সালে। ঘটনাটির আজকে পুনরাবৃত্তি করতে চাই আপনাদের জানানোর জন্য।

আমার নাম ‘মোঃ মেহেদী হাসান’, আমার বাসা বরিশাল ঝালকাঠি। আমি তখন ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি।

বরিশালের বিএম কলেজে অধ্যায়নরত ছিলাম। গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে আসছি লাম পরিবারের সবাইকে নিয়ে।

কিন্তু আমাদের সাথে এমন একটি অদ্ভুত কান্ড হয়ে যাবে তা আমরা কখনো স্বপ্নেও ভাবতে পারেনি।

প্রায় আমার জীবনটা শেষ হতে চলেছিল। যদিও আল্লাহর অশেষ কৃপায় আমি পূর্ণ জীবন পেয়েছি।

আমরা বরিশালের একদম মেইন সদরে থাকতাম বাসা ভাড়া রেখে। আমাদের বাসা ভাড়া ছিল প্রায় ১৩,০০০৳ প্রত্যেক মাসে।

আমার আব্বু একজন সরকারি কর্মকর্তা। আব্বুর বেতন ৪০,০০০৳ এর কাছাকাছি। আমাদের সবকিছু খুব ভালোভাবেই চলত আমাদের তেমন কোন সমস্যা ছিল না। আমরা ২ ভাই ১ বোন।

আমার নাম (মেহেদী হাসান, মেজো বোনের নাম রাইসা বিন নাফিসা, এবং ছোট ভাইয়ের নাম ইমরান হোসাইন) ফ্যামিলিতে আমরা ৫ জন বসবাস করি। আব্বু আম্মু সহ আমরা খুব ভালোভাবেই জীবন যাপন করি।

শহরে থাকার উদ্দেশ্য আব্বুর চাকরি।

এত সরকারি কর্মকর্তারা তাকে যেখানে বদলি করে দিবেন সেখানেই ফ্যামিলি নিয়ে থাকতে হবে এছাড়া আর কোন উপায় নেই।

সেদিন রাতের ঘটনা

[ads1]

এর আগে আমরা ছিলাম কুমিল্লাতে, অবশ্য অনেক কষ্ট কাঠিন্য করে আমরা বরিশালে পারলাম।

বরিশাল শহর টা আমাদের কাছে খুব বেশি প্রিয় তাই এখানেই আমাদের জীবন যাপন খুব ভালোভাবে চলতেছিল।

অতঃপর দাদুর বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার জন্য আমরা প্রিপারেশন নিলাম।

আব্বুর অফিস থেকে সরকারি ছুটি পেয়েছে মোট ১৩ দিন

এবং আমার কলেজ থেকেও লম্বা একটা ছুটি পেয়েছি গ্রীষ্মের ছুটি থাকে আমরা গ্রামে কাটাতে চাচ্ছি।

যেহেতু আব্বু সরকারি চাকরি করে তাই এত লম্বা ছুটি পাওয়া খুব মুশকিল হয়ে যায় যেহেতু এখন পেয়েছে তাই আমরা গ্রামে ছুটি থাকে উপভোগ করতে চাই।

অতঃপর আমরা ছুটি উপভোগ করার জন্য গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম আমাদের এখান থেকে যেতে মাত্র ৩-৪ ঘন্টা সময় লাগে।

আমরা বাস গাড়িতে আমাদের গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা করলাম সবাই মিলে। পরিবারের সবাই একসাথে চলতে ছিলাম।

আলহামদুলিল্লাহ আমরা গন্তব্যে পৌছালাম প্রায় ৩:৩০ মিনিট পরে।

অতঃপর গন্তব্যে পৌছতে পৌছতে প্রায় রাত হয়ে গিয়েছে যেহেতু আমরা বিকেলের দিকে মেলা করেছি তাই রাত হওয়াটাই স্বাভাবিক।

আমরা ফ্রেশ হয়ে খাওয়া দাওয়া শেষ করে একটু রেস্ট করলাম সবাই মিলে কিছু সময় আড্ডা দিলাম অতঃপর আমরা ঘুমানোর জন্য চলে গেলাম।

এত মোটা মোটা লম্বা একটা সময় আমরা জার্নি করেছি তাই আর আড্ডা না দিয়ে ঘুমানোর জন্য চেষ্টা করলাম।

►► আরো দেখো: বিদ্রুপে বিদ্রোহের আগুন
►► আরো দেখো: নতুন ব্যবসায়ীদের জন্য শিক্ষণীয় গল্প!
সেদিন রাতের ঘটনা, যা হয়েছিল!

সেদিন রাতের ঘটনা

সেদিন রাতের ঘটনাটা খুবই অদ্ভুত ছিল। আমার ঘুমানোর চেষ্টা করলাম কিন্তু সবাই ঘুমিয়ে গেছে আমার ঘুম আসছে না।

আর হ্যাঁ গ্রামে আমার দাদু, দাদি মা, চাচা, চাচি সহ ৪ জন চাচতো ভাই ছিলেন।

যেহেতু আমার দাদুর ঘর মোটামুটি ছোট তাই আমি ছোট চাচার বাসায় ঘুমাতে গেলাম আমার চাচতো ভাই লিমনের সঙ্গে।

লিমন আমার খুব ক্লোজ, অনেকটা বন্ধুর মতো বলা যেতে পারে।

সেদিন রাতের ঘটনা

গ্রামে আসলে আমি সবসময় লিমনের সাথে চলাফেরা করি

বিশেষ করে আমরা সমবয়সী হওয়াতে আমাদের দুজনের সাথে খুব ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

[ads2]

গ্রামে এত বেশি আসা-যাওয়া না হলেও লিমনের সাথে খুব ভালো একটা সম্পর্ক আমাদের তৈরি হয়ে।

লে বল আমার সমবয়সী তাই আমরা ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ কিংবা সরাসরি ফোনে সব সময় কানেক্ট থাকতাম

দুজন দুজনের সাথে সবকিছু শেয়ার করতাম

অতঃপর আমরা দুজনে খুব ভালো বন্ধু একটা। যেহেতু আম্মু আব্বু দাদুর ঘরে আমি নিবন্ধের বাসায়

তাই আমি আলিমন এক রুমে ঘুমাতে গেলাম এবং আমাদের আগে থেকেই প্ল্যান ছিল

আমরা এবার পাশের গ্রামের ভূতের বাড়িতে ঘুরতে যাব এবং সেখানের রহস্য উন্মোচন করব।

আমরা দুজনে প্রায় রাত ১২ টা পর্যন্ত আড্ডা দিলাম বিভিন্ন প্রসঙ্গে কথা বললাম।

বিভিন্ন বিষয়ে আলাপ সালাপ করলাম।

আমাদের প্ল্যান তৈরী হয়ে গিয়েছে আমরা কালকের পরেরদিন ভূতের বাড়িতে ঘুরতে যাব

এবং সেটা বিকেলের দিকে যাব আমরা যেন সেখানে সন্ধার পরে কিছুটা সময় কাটাতে পারে সেই প্রসঙ্গে।

যেহেতু আমরা দুজনেই বেকার এখনো লেখাপড়া করি আমাদের চাকরির সৌভাগ্য হয়ে উঠেনি এখনও।

তাই আমাদের পক্ষে এত বেশি টাকা পয়সা না থাকাটাই স্বাভাবিক। এককথায় এখনো আব্বু টাকাটা চলতে হচ্ছে আমাদের এমন একটি বিষয়।

অতঃপর আমাদের মধ্যে একটি দিন কেটে গেল! সেদিন রাতের ঘটনা আমার সাথে ঘটে গেল।

সেদিন রাতের ঘটনা

শুধু আমার সাথে নয় আমার চাচতো ভাই লিমনের সঙ্গেও ঘটেছে। বাসা থেকে আমরা বলে গিয়েছি আমরা জীবনের একটা বন্ধুর বাসায় যাচ্ছি কিন্তু আমাদের উদ্দেশ্য পাশের গ্রামের ভূতের বাড়িতে যাওয়া।

আমরা আমাদের প্লান মাফিক ভূতের বাড়িতে চলে গেলাম। সেখানে মানুষজন অতটা বসবাস করে না, গ্রাম থেকে একটু দূরে সেই বাড়িটি।

এটা নাকি কোন এক মাতব্বরের জমি ভিটা ছিল। তারা মারা গিয়েছে প্রায় ৫৩ বছর আগে এরপর এই বাড়িতে আর নতুন করে কেউ থাকেনি।

আর তাদের মারা যাওয়ার পিছনে ছিল অনেক বড় রহস্য।

[ads1]

►► See also: Bangladesh Police will take 4000 constables
►► See also: Recruitment Circular 2022 in Pran Group

মূলত আমাদের টার্গেট হচ্ছে আমরা রহস্য জানবো এখানে কি হচ্ছে মানুষ কেন আসছে না এবং কেন এটাকে মানুষ ভূতেরবাড়ি বলে সম্বর্ধনা করে।

আমরা নামবে একটা সময় হাঁটার পরে পৌঁছে গেলাম এই বাড়িতে, সন্ধ্যা হয়ে গেল।

যদিও আমাদের দুজনের সাথে দুটোই স্মার্টফোন এবং টর্চ লাইট আছে আমরা পুরোপুরি ভাবে প্রিপারেশন নিয়ে এসেছি যাতে আমাদের কোনো সমস্যা না হয়।

তাছাড়া আমার এবং লিমনের দুজন দুজনার সাহস অনেক বেশি সেজন্য আমরা এখানে আসার প্ল্যান করেছি আমরা যেকোনো জিনিস সহজে ভয় পাই না কিংবা সহজে কাবু হইনা।

একটা সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছে এখানে পৌঁছাতে মাত্র খেয়াল করলাম চারদিকটা পুরোপুরিভাবে অন্ধকার বিশেষ করে এখানে মানুষের আনাগোনা আসা-যাওয়া খুব কম বলা যেতে পারে এখানে মানুষ আসেই না।

অতঃপর আমরা এসে এখানে কাউকে পেলাম না একদম শুনশান এলাকার শুনশান জায়গা।

যেহেতু কাউকে পেলাম না তাই প্রশ্ন করার মতো কেউ নেই আমরা দুজনে বাড়ির মধ্যে প্রবেশ করার জন্য প্রিপারেশন নিলাম।

অতঃপর দুজনে বাড়ির মধ্যে প্রবেশ করলাম। বাড়ির এরিয়া মোটামুটি বড়।

সেদিন রাতের ঘটনা

বাড়ীর চতুর্দিকে ঘুরে আসতে প্রায় ২০ মিনিট সময় লেগে যায়। দুজনে মিলে প্রথমে বাড়ির বাইরের চতুর্থ দিন ঘুরে আসার সিদ্ধান্ত নিলাম অতঃপর সেটা কার্যকর করার জন্য দুজনে মিলে দেখতে লাগলাম সামনের দিকে হাঁটতে লাগলাম।

►► আরো দেখো: বিদ্রুপে বিদ্রোহের আগুন
►► আরো দেখো: নতুন ব্যবসায়ীদের জন্য শিক্ষণীয় গল্প!
যদিও সামনে প্রচন্ড অন্ধকার কারণ এখানে বিভিন্ন গাছপালা লতাপাতা দিয়ে সবকিছু মোড়ানো যেহেতু এখানে মানুষের আনাগোনা হাঁটাচলা নেই তাই এগুলো থাকা অস্বাভাবিক কিছু না।

সামনে হাঁটতেই যেন কষ্ট হচ্ছে পা পিছিয়ে পড়ছে বিভিন্ন গাছের লতায়-পাতায়, চারপাশে ঝোপঝাড় জিজি সহ বিভিন্ন পাখির আওয়াজ।

অনেকটা ভয়ংকার বলা যেতে পারে।

যেহেতু রাত তাই একটু হলেও ভয় ভয় লাগছে দুজনার মধ্যে কিন্তু সেটা অত বেশি ভয় নয় যে আমরা এখান থেকে চলে যাব।

আমরা সবকিছু ঘুরে দেখতে লাগলাম এর মধ্যে হঠাৎ করে লক্ষ্য করলাম আমাদের পিছনে কিছু একটা হাঁটাচলা করছে।

[ads2]

আমি পুরোপুরিভাবে বুঝতে পারলাম আমরা দুজন ছাড়াও এখানে আমাদের পিছনে কেউ হাত দিয়েছে

আমি আর লিমন দুজনে হাত ধরেই সামনের দিকে হাটতেছি

অতঃপর আমি লিমনের হাতে একটু হালকা চাপ দিয়ে ওকে ইশারায় বললাম কিছু টের পাচ্ছিস?

লিমন আমাকে বুঝালো হ্যাঁ আমাদের পিছনে হয়তো কেউ হাত দিয়েছে।

আমি বললাম পিছনে লাইক মেরে দেখব দুজনে একসাথে। লিমন বলল ঠিক আছে।

অতঃপর আমরা দুজনেই একসাথে পিছনের দিকে হুট করে লাইক মেরে বসলাম কিন্তু আজব ঘটনা হলো সেখানে কাউকে দেখতে পাচ্ছি না।

বিষয়টা আমাদের কাছে অদ্ভুত মনে হলো কিন্তু এতটা গুরুত্ব না দিয়ে আমরা সামনের দিকে হাঁটতে লাগলাম।

বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে সামনের দিকে হাঁটতে হাঁটতে একপর্যায়ে আমরা বাড়ির চতুর্থ দিক ঘোড়া শেষ করলাম।

সেদিন রাতের ঘটনা

যেহেতু বাড়ির সব দিক আমরা সম্পূর্ণভাবে ঘুরেছি তাই মোটামুটি বাইকের সাথে আমরা পরিচিত হয়েছি তখন আমরা বাড়ির ভিতরে ঢুকবো কিন্তু বাড়ির চারপাশে ঘোরার সময় আমরা লক্ষ করলাম কোথাও তেমন অস্বাভাবিক কিছু দেখতে পাইনি। আমরা লক্ষ করলাম বাড়ির পিছনের দিকে একটা দরজা আছে ঘরের মধ্যে প্রবেশ করার জন্য। আমরা সেটা দিয়ে ঘরের মধ্যে প্রবেশ করার সিদ্ধান্ত নিলাম দুজনেই।

অতঃপর দরজায় ধাক্কা দিব এমন প্রিপারেশন নিচ্ছি এর মধ্যেই হুট করে দরজাটা কর কর শব্দ করে খুলে গেল। বিষয়টা একটু অস্বাভাবিক মনে হলেও তেমন পাত্তা না দিয়ে ঘরের মধ্যে প্রবেশ করলাম।

ঘরের মধ্যে চারিদিকে প্রচুর অন্ধকার আর খুব দুর্গন্ধ এবং ময়লা সরানো। সামনের দিকে হাঁটা যাচ্ছেনা মাকড়সার জাল আর বিভিন্ন পোকামাকড় এর ঝনঝনি।

অতঃপর কোন উপায় না পেয়ে সামনের দিকে হাঁটতে লাগলাম। হাতের বাম পাশের দিকে একটা রুম লক্ষ করলাম,

সেই রুমের মধ্যে প্রবেশ করার সিদ্ধান্ত নিলাম অতঃপর রুমের দরজায় হাত রাখা মাত্রই দরজা খুলে গেল।

রুমের মধ্যে প্রবেশ করলাম দুজনেই সামনের দিকে একটু হাঁটতে লাগলাম এর মধ্যে আমাদের দরজাটি কর কর করে বন্ধ হয়ে গেল পিছনের দিকে তাকালাম দেখি দর্যা বন্ধ হয়ে গেছে। বুঝতে পারলাম না এটা কিভাবে হলো তারপরও আমরা ঘাবরায়ে যাইনি।

[ads2]

বিষয়টি আরো সঠিকভাবে দেখতে আমরা সামনের দিকে গেলাম। অতঃপর কিছু ফার্নিচার দেখতে পেলাম অনেক পুরনো।

সেদিন রাতের ঘটনা

কিন্তু সেগুলো ধুলোবালিতে একদম যেন অন্য কালারের হয়ে গেছে এবং প্রচুর বিচ্ছিরি গন্ধ আসছে রুমের মধ্যে থেকে। আমরা লাইট মেরে মেরে সবকিছু দেখতে লাগলাম।

হঠাৎ করে লক্ষ্য করলাম পাশের রুমে অদ্ভুত কন্ঠে কিছু কান্না করছে।

যদিও সাউন্ড মিডিয়াম সর এবং মেয়ের সাথে কান্না করছে। দুজনেই বুঝতে পারলাম কিছু একটা এখানে রয়েছে আমরা আরো ভালো করে প্রিপারেশন নিলাম আমরা এই রুম থেকে বের হবার চেষ্টা করলাম কিন্তু কোনোভাবেই দরজা খুলছে না।

লিমন জোরে দরজাতে লাথি মারতে দরজা খুলে গেল।

অতঃপর দুজনেই রুম থেকে বের হলাম। এরপরে পাশের রুমে প্রবেশ করতে চাইলাম কিন্তু দরজা খুলছে না আগের মত লিমন দরজায় জোরে লাথি মারতে দরজা খুলে গেল।

আমরা রুমের মধ্যে প্রবেশ করলাম কিন্তু কান্নার শব্দ চলতেই আছে।

চারদিক লাইট মেরে লক্ষ্য করতে লাগলাম, তেমন কিছু লক্ষ্য না করলেও লক্ষ্য করলাম একটা বড় আলমারীর পাশে কিছু বসে আছে এবং ওখান থেকে কান্নার শব্দ ভেসে আসছে।

আমরা দুজনেই সেখানে গেলাম এবং অদ্ভুত একটা প্রাণী লক্ষ করলাম যেটা থেকে কান্নার শব্দ হয়েছে আসছে।

প্রাণীটি আগে কখনও আমরা কোথাও দেখিনি এই প্রথম দেখলাম দেখতে খুবই ভয়ঙ্কর এবং পুরোপুরি বিচ্ছিরি। বুঝবে চিন্তায় পড়ে গেলাম এই প্রাণী থেকে কিভাবে বের কন্ঠে কান্না আসছে। সেদিন রাতের ঘটনা

►► আরো দেখো: বিদ্রুপে বিদ্রোহের আগুন
►► আরো দেখো: নতুন ব্যবসায়ীদের জন্য শিক্ষণীয় গল্প!

সেদিন রাতের ঘটনা, যা হয়েছিল!

[ads2]

বেশি চিন্তা না করে প্রাণীটিকে আঘাত করার প্রিপারেশন নিলাম হঠাৎ করে দুজনেই সেখানে বেহুশ হয়ে পড়লাম।

অতঃপর আমাদের আর কোন হুশ হলো না এখানে। আমাদের অংশ হওয়ার পরে লক্ষ করলাম আমরা বাড়িতে শুয়ে আছি এবং চারো দিকে ডাক্তারসহ অনেক মানুষ জড়ো হয়ে গেছে।

যদিও এখনও লিমনের হুঁশ আসে নি।

আমি লক্ষ করলাম আমার মাথার কাছে আম্মু বসে কান্না করতেছে। আমি চোখ খোলার পরে সবাই জিজ্ঞেস করতে লাগল কি হয়েছিল আমরা কেন এভাবে রাস্তার পাড়ে পড়েছিলাম।

বিষয়টা লুকানোর চেষ্টা করলাম বললাম আমরা লিমনের বন্ধুর বাসা থেকে ফেরার পথে কিছু একটা হয়েছিল হয়তো। সেদিন রাতের ঘটনা হঠাৎ করে লিমনের হুশ ফিরে আসে।

জীবনের কাছে একই প্রশ্ন করাতে লিওন সব কিছু বলে ফেলি আবার তারা আমাদেরকে অনেক বকাবকি করল।

আমরা দুজনে আমাদের ভুল বুঝতে পারলাম যে এসব জায়গাতে যাওয়া ঠিক নয়।

অতঃপর আমরা দুজনেই মোটামুটি ভয় পেলাম এবং আমরা আর কোনো রহস্য উন্মোচনের জন্য কোথাও যায়নি।

অতঃপর আমাদের ছুটি প্রায় শেষ আমরা আবার আমাদের গন্তব্যে যাওয়ার জন্য তৈরি হলাম। সেদিন রাতের ঘটনা

Leave a Comment

//whoursie.com/4/6176583