অনলাইনে কিভাবে আয় করা যায় নতুন পদ্ধতি ২০২৩

অনলাইনে কিভাবে আয় করা যায় এ ধরনের প্রশ্ন বর্তমানে তরুণ-তরুণীদের মধ্যে খুব বেশি প্রচলন রয়েছে। এছাড়াও বিশেষ এক গবেষণায় জানা গিয়েছে যে গুগোল এ প্রত্যেকদিন এধরনের সার্চ অসংখ্য হয়ে থাকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা আজকে আপনাদের জন্য নতুন আরো একটি আর্টিকেল নিয়ে আসলাম যেখানে আমরা অনলাইনে কিভাবে আয় করা যায় তার কয়েকটি মাধ্যম আপনাদের সাথে শেয়ার করব, যেগুলো আপনি আপনার বাস্তব জীবনে প্রয়োগের মাধ্যমে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে সক্ষম হবেন।

দুটি বিষয় আপনাকে মানতেই হবে। এগুলো হলো:

  • শেখার ইচ্ছা/ আগ্রহ থাকতে হবে।
  • সবসময় প্রাক্টিসেলেগে থাকতে হবে।

অনলাইনে যে কোন প্লাটফর্মে নিজেকে মানিয়ে নিতে হলে সেখানে পর্যাপ্ত সময় ইনভেস্ট করতেই হবে। আপনার হাতে যদি পর্যাপ্ত সময় ইনভেস্ট করার ক্ষমতা না থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি অনলাইন থেকে উপার্জন করার বিষয়টি ভুলে যেতে পারেন। অনলাইন থেকে উপার্জন করার প্রচার মাধ্যম রয়েছে যার মধ্যে আমরা কয়েকটি মাধ্যম আপনাদের সাথে শেয়ার করব। প্রথমত যে কোন সেক্টরে আপনি যদি কাজ করতে যান অথবা কাজ করতে আগ্রহী হন সেক্ষেত্রে আপনার ধৈর্য ধরতে হবে।

এমনকি আপনাকে অনেকটা লম্বা সময় ধৈর্য ধরে এখানে কাজ করে যেতে হতে পারে। কেননা ধৈর্য তখনই প্রয়োজন হবে যখন আপনি একটা প্লাটফর্মে নিজের মতো করে কাজ শুরু/ স্টাডি করবেন। অনলাইনে বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করা সম্ভব। যার মধ্যে ব্লগিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ছবি তোলা এবং ইউটিউবিংসহ আরো অনেক সহজ উপায় রয়েছে। নিচে আমরা প্রতিটি বিষয় আলাদা আলাদা ভাবে বিস্তারিত বর্ণনা করেছি।

অনলাইনে কিভাবে আয় করা যায় সে সকল মাধ্যমগুলো:

  • ব্ল’গিং করে অনলাইনে আয়।
  • অ্যাফিলিয়েট করে অনলাইনে আয়।
  • ছবি তুলে অনলাইনে আয়।
  • ইউটিউবিং করে অনলাইনে আয়।
  • ই-কমার্স এর মাধ্যমে আয়।

ব্লগিং করে অনলাইনে আয়

ব্লগিং করে আয় করা হচ্ছে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ এবং খুব ভালো একটা মাধ্যম। বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ মানুষ এই মাধ্যম টাকে ব্যবহার করে অনলাইন থেকে উপার্জন করছেন। তবে এর অনেকগুলো যুক্তিসঙ্গত কারণ রয়েছে।

আপনি ব্লগিং অনেক কিছু নিয়েই করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে আমরা আপনাকে প্রেপার করবো ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্লগিং করতে। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্লগিং করতে আপনাকে প্রথমে আপনার লক্ষ্য ঠিক রাখতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন হবে কয়েকটা জিনিস।

প্রথমে ব্লগিং সম্পর্কে বেশকিছু ধারণা অবশ্যই থাকতে হবে অথবা যাদের ধারণা থাকে সেক্ষেত্রে আপনাকে ধারণা অর্জন করতে হবে। এখানে আপনি কোন বিষয়ে লেখালেখি করতে আগ্রহী কিংবা কোন বিষয়ের উপর আপনি ইন্টারেস্ট সেই বিষয়টি নিয়ে ব্লগিং স্টার্ট করে ফেলুন।

ব্লগিং করার জন্য ওয়েবসাইট কিভাবে করবেন?

আমরা জানি ব্লগিং করার জন্য অবশ্যই একটা ওয়েবসাইট প্রয়োজন এখন একটা ওয়েবসাইট করার জন্য কিছু সরঞ্জাম অবশ্যই প্রয়োজন হবে। এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ডোমেইন এবং হোস্টিং। খুব ভালো একটা কোম্পানি থেকে আপনাকে ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় করতে হবে। ডোমেইন-হোষ্টিং ক্রয় করার পরে আপনাকে সেটা দিয়ে একটা সুন্দর ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে।

এভাবে সব কিছু হয়ে গেলে এবার নিশ অনুযায়ী রিসার্চকৃত কিওয়ার্ডের উপর ডিপেন্ড করে প্রতিনিয়ত পোস্ট দিয়ে যাবেন। আপনার সাইটের আর্টিকেল যখন র‍্যাঙ্ক করবে তখন আপনার সাইটে যথেষ্ট পরিমাণ ট্রাফিক যাবে। তখন গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আপনি অনলাইনে আয় করতে পারবেন। এখানে শুধু গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করা যাবে এমনটি নয়। আপনার ওয়েবসাইট যদি পর্যাপ্ত ট্রাফিক থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন লোকাল স্পন্সার নিয়ে ইনকাম করতে পারেন। এখানে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারেন। এছাড়া আরো কিছু থার্ড পার্টি এড নেটওয়ার্ক রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে পারেন। 

মনে রাখবেন, এখানে আপনার ট্রাফিক যত বেশি হবে আপনার ইনকাম তত বেশি হবে। কেননা এখানে অনেক অনেক বেশি কম্পিটিশন রয়েছে। আপনি যে বিষয়টি নিয়ে লেখালেখি করছেন হয়তো সে বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যে হাজার হাজার আর্টিকেল গুগলে প্রকাশিত হয়েছে।

আপনি চেষ্টা করবেন আপনার আর্টিকেলটি গুগলের প্রথম পেজে কিভাবে র‍্যাঙ্ক করানো যায়। আশা করি অনলাইনে ব্লগিং করে আয় করার উপায় সম্পর্কে আপনারা মোটামুটি জানতে পেরেছেন। 

►► ৫ টি ইউটিউবে সফল হওয়ার টিপস
►► ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে ইনকাম করবো?

অ্যাফিলিয়েট করে অনলাইনে আয়

অনলাইনে কিভাবে আয় করা যায় এই প্রশ্নের আরো একটি সহজ উত্তর হচ্ছে ‘এফিলিয়েট করে আয় করা।’ এফিলিয়েট করে ইনকাম করার প্রসেস গুলো অনেকটা ব্লগিং করে আয় করার মতোই তবে এটা সরাসরি ব্লগিং নয়। তবে এর কাছাকাছি বলা যেতে পারে। এক্ষেত্রে আপনাকে ওয়েবসাইট কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলো ব্যবহার করে এফিলিয়েট করতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রাম, টুইটার অন্যতম।

এছাড়াও আছে আরও বেশ কিছু জনপ্রিয় সোশাল প্ল্যাটফর্ম। সবচেয়ে সেরা এবং নিরাপদ উপায় হলো একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট করা। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট করতে চাইলে প্রথমে আপনাকে ব্লগ সাইটের ন্যায় একটি লো কম্পেটিটিভ নিশ খুঁজে নিতে হবে। তারপর সেই নিশে কি-ওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। তবে সবচেয়ে ভালো খবর হলো এই ক্ষেত্রেও মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা সম্ভব। যদিও তা একটু কঠিন হয়ে যাবে এবং কিছু কিছু কাজ করা সম্ভব হবে না।

ছবি তুলে অনলাইনে আয়

ছবি তুলেও অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায় যদিও এই কথাটি অনেকের কাছে অবিশ্বাস্য হতে পারে তবে হ্যাঁ এটা বিশ্বাস করার মত একটি ঘটনা। আপনার যদি ভালো একটা ডিভাইস থাকে ছবি তোলার মতো এবং আপনার তোলা ছবি গুলো যদিয় অসাধারণ হয়ে থাকে অর্থাৎ আপনার ছবিগুলো দেখে যদি মানুষ অ্যাট্রাক্টিভ হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার ছবি গুলো বিক্রি করে আপনি উপার্জন করতে পারেন। গুগলের সার্চ করলে অসংখ্য ওয়েবসাইট পাওয়া যাবে যেখানে আপনার তোলা ছবিগুলো বিক্রি করে আপনি উপার্জন করতে পারেন।

এখানে শুধু Shutterstock ওয়েবসাইট না আরো অসংখ্য ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনার ছবিগুলো আপলোড করবেন এবং সেখান থেকে যাদের পছন্দ হবে তারা চাইলে ডলার দিয়ে আপনার এই ছবিটি ক্রয় করতে পারবেন এবং যে ছবি মালিকানা তার অ্যাকাউন্টে টাকাটি পৌঁছে যাবে। অবশ্যই যে কোন ওয়েবসাইটে ছবি বিক্রির ক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই একটি একাউন্ট এবং আপনার কিছু ডিটেলস প্রয়োজন হবে। আপনার হাতে যদি একটি ভাল স্মার্টফোন থাকে অথবা যদি আপনার হাতে একটা ডিএসএলআর ক্যামেরা কিংবা ছবি তোলার ভালো একটি ডিভাইস থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি এই কাজটি করতে পারেন। 

আপনারা সবচাইতে ভালো ডিভাইস টি থেকে ছবি তোলার পরে সেই ছবিটা কে আরও উজ্জ্বল। এবং সুন্দর করার জন্য ফটোশপ কিংবা ইনস্টিটিউটের ব্যবহার করে আপনি এডিট করতে পারেন। এবং এই এতে ছবির স্মার্টনেস আরো বেড়ে যাবে এবং আপনার ছবির কোয়ালিটি দেখে এক্সপোর্ট করুন।

এবং আপনি যেখানে বিক্রির জন্য ছবিটি আপলোড করবেন সেখানে নির্দিষ্ট নাম দিয়ে আপলোড করে ফেলুন। অতঃপর আপনার ছবিটি কারো ভাল লাগলে সে ছবিটি অর্ডার করবেন। এবং ছবিটি অর্ডার করার পর্বে ছবির অরিজিনাল যে মালিক রয়েছে তার নিকট টাকাটা পৌঁছে যাবে। 

ইউটিউবিং করে অনলাইনে আয়

অনলাইনে ভিডিও প্লাটফর্ম বলতে আমরা সবাই চিনি ইউটিউব কে। ইউটিউব সবচাইতে জনপ্রিয় একটি ভিডিও প্লাটফর্ম যেখানে প্রত্যেক দিন মিলিয়ন মিলিয়ন ভিডিও আপলোড হয়ে থাকে এবং যেখানে অসংখ্য ইউজার এই ভিডিওগুলো দেখে থাকেন। এখন আপনিও চাইলে এই ইউটিউব এর মাধ্যমে আপনার ক্যারিয়ার গঠন করতে পারেন।

এছাড়া আপনি যদি চান পার্ট টাইম হিসেবে ইউটিউব কে আপনি বেছে নেবেন তাহলে আপনার জন্য এটি ভালো একটা ইনকাম মাধ্যম। ইউটিউবে ইনকাম করার মাধ্যম গুলো হচ্ছে তাদের যে রিকোয়ারমেন্ট রয়েছে সেই অনুযায়ী আপনাকে ভিডিও আপলোড করতে হবে এবং ভিডিওগুলো সম্পূর্ণ আপনার নিজের তৈরি করা হতে হবে। অর্থাৎ আপনি অন্য কোথাও থেকে ভিডিও কপি করে নেই এখানে ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন না এবং সুযোগ পেলেও ভিডিও থেকে আপনি উপার্জন করতে পারবেন না। 

ইউটিউবে রিকোয়ারমেন্ট “ আপনার চ্যানেলে ১,০০০ জন সাবস্ক্রাইবার এবং সর্বশেষ এক বছরে মোট ৪,০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে” ইউটিউব এর এই রিকোয়ারমেন্ট যদি আপনি সম্পূর্ণ করতে পারেন তাহলে আপনি মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করতে পারেন।

মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করার পরে ইউটিউব আপনার চ্যানেলকে রিভিউ করে যদি দেখেছে হ্যাঁ আপনার চ্যানেল সবকিছু ঠিকঠাক আছে তখন ইউটিউব আপনার চ্যানেলকে মনিটাইজেশন দিয়ে দিবে। অতঃপর আপনার ভিডিওতে ইউটিউব এর বিজ্ঞাপন গুলো দেখানো হবে এবং এর মাধ্যমে আপনার ইনকাম হতে থাকবে।

কি কি বিষয় কন্টেন্ট তোইরি করবেন?

তবে হ্যাঁ আপনি কোন বিষয়ের উপর কনটেন্ট তৈরি করতে ভালোবাসেন কিংবা কোন বিষয়ের উপর আপনি এক্সপার্ট সেই বিষয়টি ডিপেন্ড করবে আপনার ইনকাম এর উপরে।

আপনি যে বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করতে ভালোবাসেন সেই বিষয়টি নিয়ে আপনি একটি চ্যানেল তৈরি করতে পারেন এবং সেখানে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করুন এবং সেগুলো বিভিন্ন সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করুন এতে করে আপনার চ্যানেল রেঙ্ক করার সম্ভাবনা থাকে। 

আপনি যদি এখানে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করেন এবং সেগুলো যদি আপনার সাবস্ক্রাইবার দেখে থাকেন তাহলে এখান থেকে আপনি মানতে নেই ভালো একটা উপার্জন করার সুযোগ পেতে পারেন। এমনকি আপনি ইউটিউব কে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নিতে পারেন।

►► ৫ টি ইউটিউবে সফল হওয়ার টিপস
►► ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে ইনকাম করবো?

ই-কমার্স এর মাধ্যমে আয়

আপনার যদি একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট থাকে সেক্ষেত্রে আপনি সেখান থেকে মান্থলি ভালো একটা উপার্জন পেতে পারেন। যদি এমন হয়ে থাকে যে আপনার একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট রয়েছে সেখানে আপনি নিয়মিত প্রোডাক্ট বিক্রি করছেন।

এবং পর্যাপ্ত মানুষ সেখান থেকে প্রত্যেকদিন প্রোডাক্ট অর্ডার করছে এবং আপনারা সঠিকভাবে তাদেরকে প্রোডাক্ট বুঝিয়ে দিচ্ছেন তাহলে কিন্তু বিষয়টা খুবই ভালো হয়। এছাড়া যদি আপনার নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট না থাকে তাহলে আপনি নিচে দেওয়া বেশকিছু পপুলার ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম রয়েছে।

যেগুলোর মাধ্যমে আপনার নিজের প্রোডাক্টগুলো লক্ষ লক্ষ মানুষের সামনে তুলে ধরতে পারেন তবে এক্ষেত্রে আপনাকে ওয়েবসাইট সার্চ ওয়েবসাইট প্ল্যাটফর্ম গুলোকে কিছু প্রোভাইড করতে হবে। তবে আপনার প্রোডাক্টগুলো তারাই প্রমোশন করে থাকবেন।

এবং আপনি যত বিক্রি করবেন তত আপনার লাভ এবং এই লাভ অংশ থেকে তাদেরকে কিছু প্রধান করতেই হবে। এভাবে করে আপনি আমার মাধ্যমে উপার্জন করতে পারেন। বেশকিছু ই-কমার্স ওয়েবসাইট হলো যেমন, আমাজন ডট কম, আলি এক্সপ্রেস ডট কম, দারাজ ডট কম ইত্যাদি। এখানে যদি আপনার ব্যক্তিগত একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট থাকে তাহলে তো কথাই নেই।

শেষ কথা

আমরা এই আর্টিকেলটিতে কয়েকটি মাধ্যম দেখিয়েছি যে অবলম্বন করে আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন। আশা করি এখন থেকে আপনার এমন কোন প্রশ্ন হবে না যে অনলাইনে কিভাবে আয় করা যায়। এ ধরনের প্রশ্নগুলো বিগত কয়েক বছর গুগোল এবং ইউটিউবে প্রচুর সার্চ পাচ্ছে এবং ইতিমধ্যে এই বিষয়গুলো নিয়ে মানুষ প্রচুর কনটেন্ট তৈরি করছে তার পরেও গুগলের কাছে যেন এ ধরনের প্রশ্ন প্রতিনিয়ত চলমান রয়েছে। 

আমরা যে মাধ্যমগুলো বললাম শুধু এই মাধ্যম গুলো ফলো করেই আপনি উপার্জন করতে পারবেন এমন নয় এর বাইরেও হাজারো মাধ্যম রয়েছে সেগুলো আপনি ট্রাই করতে পারেন কোন একটাতে আপনি সফল হবেনই।

অনলাইনে ইনকাম করুন-

অনুগ্রহ করে আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন। আমাদের ফেসবুক পেইজ এ লাইক দিতে এখানে ক্লিক করুন

Leave a Comment