অনলাইনে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়

আপনার যদি প্রশ্ন হয় অনলাইনে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তাহলে এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি আপনার জন্য।

কেননা আজকের এই আর্টিকেলটিতে প্রকাশিত হবে কি কি মাধ্যম অবলম্বন করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় সে সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে।

অনুরোধ করবো সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য।

আপনি জেনে খুশি হবেন যে বর্তমান সময়ে অনলাইনে অনেক তুরন্তরুণীরা নিজেদেরকে ক্যারিয়ার তৈরি করে নিচ্ছে।

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর থেকে শুরু করে অনলাইনে বিভিন্ন কাজের সাথে জড়িয়ে আছে হাজার হাজার তরুণ তরুণীরা।

তাদের একমাত্র ভরসা কেবলমাত্র অনলাইন। জীবন নির্বাহের তাগিদে তারা অনলাইনকেই ক্যারিয়ারের একটি পয়েন্ট হিসেবে বেছে নিয়েছেন।

আপনি যদি চান অনলাইনে ক্যারিয়ার তৈরি করতে তাহলে আপনাকেও হয়তো অনলাইনের প্রতি অ্যাট্রাক্টিভ হতে হবে।

অনলাইনে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এমন প্রশ্ন অসংখ্য মানুষের মাঝে বিদ্যমান তবে এই প্রশ্নটা কার্যকর করাটা অনেকটা ধৈর্যের ব্যাপার বটে।

চলুন আমরা জেনে নেই অনলাইনে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলের টপিক গুলো

  • ব্লগিং করে ইনকাম করার উপায়
  • ইউটিউব চ্যানেল খুলে ইনকাম করার উপায়
  • অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস তৈরি করে ইনকাম করার উপায়
  • ফেসবুক থেকে ইনকাম করার উপায়গুলো
  • আর্টিকেল লিখে অনলাইনে আয় করার উপায়
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার উপায়

মূলত ছয়টি বিষয়বস্তু নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব এবং প্রত্যেকটা বিষয়ে আপনি সহজ ভাবে বুঝতে চেষ্টা করবেন এতে করে আপনি সফল হবেন।

অনলাইনে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এ ধরনের প্রশ্নের সঠিক উত্তর আজকেই আমরা দিচ্ছি।

ব্লগিং করে ইনকাম করার উপায়

আপনারা হয়তো শুনে থাকবেন বলুন প্রত্যেক মাসে হাজার হাজার ডলার উপার্জন করছে অনেকেই।

কিছু কিছু মুহূর্তে আপনি এটি ভেবে নিতেই পারছেন না আবার কয়েক মুহূর্তের জন্য আপনি এটি ভেবে নিচ্ছেন যে হ্যাঁ আসলেই এটা সম্ভব।

তবে সত্যিকার অর্থে ব্লগিং করে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করা সম্ভব এবং সেটা ঘরে বসে নিজের স্বাধীন মত। মোবাইল দিয়ে কিভাবে ইনকাম করা যায় তা জানতে এখানে ক্লিক করুন

অনলাইনে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তার অন্যতম একটি প্রেক্ষাপট হচ্ছে ব্লগিং করে ইনকাম করা। বুলুকিং সেক্টরের মধ্যে হতে পারে ভিডিও কনটেন্ট অথবা টেক্সট কনটেন্ট।

যেমন অনেকেই ইউটিউবে ব্লোগিং করে বিভিন্ন বিষয়বস্তুর উপর ভিডিও তৈরি করে।

একই সাথে অনেকেই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয়বস্তুর উপর লেখালেখি করেও ব্লগিং করতে পারে।

আপনি যদি লেখালেখির মাধ্যমে ব্লগিং করতে চান তাহলে প্রয়োজন হবে আপনার একটা ওয়েবসাইট।

ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে ইনকাম করতে হয় তা জানতে এখানে ক্লিক করুন। মূলত ওয়েবসাইট তৈরি করতে প্রয়োজন হয় ডোমেইন এবং হোস্টিংয়ের।

ডোমেন হোস্টিং কি শেষ সম্বন্ধে জানতে এখানে ক্লিক করুন। এবার আপনার ওয়েবসাইট সম্পূর্ণ হয়ে গেলে ইনকামের লক্ষ্যে আপনার ওয়েবসাইটে নিয়মিত ব্লগ লিখতে হবে।

বর্তমানে আপনি যে আর্টিকেলটি পড়ছেন এটাও একটি ব্লগ আর্টিকেল। ইভেন, লিসোনারি একটি ব্লগ প্ল্যাটফর্ম এখানে যা কিছু দেখছেন সবকিছুই ব্লগিং রিলেটেড।

অনুরূপভাবে আপনিও এভাবে লেখালেখি করে ওয়েবসাইটে এডসেন্স সহ বিভিন্ন এড নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উপার্জন করতে পারেন।

ওয়েবসাইটে এডসেন্স অ্যাপ্রুভ করানোর কৌশল সমূহ জানতে এখানে ক্লিক করুন। সর্বোপরি এটি অবলম্বন করে আপনি ওয়েবসাইটে এডসেন্স এপ্রুভ করিয়ে নিতে পারেন।

ব্লগিং করতে হলে যেগুলো প্রয়োজন

  • ডোমেইন-হোষ্টিং প্রয়োজন
  • একটা ভালো কোয়ালিটির ফুল ওয়েবসাইট প্রয়োজন
  • রেগুলার কনটেন্ট দিতে হবে
  • মানসম্মত কন্টেন্ট দিতে হবে
  • এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হবে
  • অর্গানিক ট্রাফিকের জন্য এসইও করতে হবে
নোট: ব্লোগিং করে উপার্জন করতে হলে অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট প্রয়োজন হবে। সম্বন্ধে আপনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

ইউটিউব চ্যানেল খুলে ইনকাম করার উপায়

অনলাইনে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এ ধরনের প্রশ্নের অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করা।

হ্যাঁ এটা সত্য যে ইউটিউব থেকে প্রত্যেক মাসে হাজার হাজার ডলার উপার্জন করা সম্ভব এবং এটা সম্পূর্ণ নিজের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে।

এই পর্বে জানাবো কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলে ইনকাম করতে হয় সে সম্বন্ধে।

কিভাবে একটি প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হয় তা জানতে এখানে ক্লিক করুন। সর্বোপরি আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য গুগল অ্যাকাউন্ট অবশ্যই প্রয়োজন।

কিভাবে গুগল একাউন্ট খুলবেন সে সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

ইতিমধ্যে যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি চ্যানেলের নাম নির্ধারণ করে রেখেছেন।

এবার অন্যান্য চ্যানেলগুলো ফলো করে আপনার চ্যানেলটাকে সুন্দরভাবে কাস্টমাইজেশন করে নিন।

প্রোফাইল পিকচার, YouTube কভার ফটো, ডেসক্রিপশন সহ যাবতীয় সবকিছু সুন্দরভাবে কাস্টোমাইজেশন করে চ্যানেলটাকে কোয়ালিটি ফুল করে ফেলেন।

এবার নিয়মিত আপনার চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করুন।

দেখা যায় ভিডিও আপলোড করতে করতে আমরা খুবই হতাশ হয়ে পড়ি। কিন্তু আমাদের ভিডিওগুলো ভাইরাল হয় না আমাদের ভিডিওগুলোতে আশানুরূপ ভিজিটরস আসে না।

কিভাবে আপনার ইউটিউব ভিডিওতে পর্যাপ্ত ভিজিটরস নিয়ে আসতে পারেন সে সম্বন্ধে জানতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি চাইলে আপনার চ্যানেলে শর্ট ভিডিও আপলোড করে দ্রুত সময়ের মধ্যে চ্যানেলে হিউজ পরিমাণ সাবস্ক্রাইব নিয়ে আসতে পারেন, শর্ট ভিডিওর মাধ্যমে চ্যানেল দার করাতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন

ইউটিউবে উপার্জন করতে হলে যা প্রয়োজন

  • একটা জিমেইল অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন হবে
  • প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে
  • প্রত্যেকদিন একটা করে কনটেন্ট দিতে হবে
  • কনটেন্ট কোয়ালিটি ভালো থাকতে হবে
  • অডিও কোয়ালিটি ভালো থাকতে হবে
  • বেসিক/ অ্যাডভান্স এডিট জানতে হবে
  • ধৈর্য ধারণ করতে হবে
নোট: ইউটিউব এর রিকোয়ারমেন্ট ১০০০ সাবস্ক্রাইব এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম পূরণ হলে মনিটাইজেশনের জন্য অ্যাপ্লাই করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস তৈরি করে ইনকাম করার উপায়

আমরা যে সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে বিভিন্ন ফিচার উপভোগ করি এগুলো মূলত এন্ড্রয়েড অ্যাপস। আর এই অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস তৈরি করে ও হিউজ পরিমাণ টাকা আর্নিং করা সম্ভব।

অনলাইনে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তার অন্যতম একটি প্রধান মাধ্যম হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস তৈরি করে ইনকাম করা। অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার এর চাহিদা সমগ্র পৃথিবীতে সব সময় থাকে।

আপনি যদি একজন প্রফেশনাল মানের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপার হতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার চাহিদা সারা বছর সমগ্র পৃথিবী জুড়ে থাকবে আপনি কখনো কাজের অভাবে ভুগবেন না।

একই সাথে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস তৈরি করার পরে সেটা প্লে স্টোরে আপলোড করে এবং অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস এর মধ্যে Google AdMob এড কোড বসিয়ে হিউজ পরিমাণ টাকা উপার্জন করা সম্ভব।

কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তার অন্যতম একটি কার্যকারী প্রমাণ হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস তৈরি করে টাকা ইনকাম করা।

আপনার অ্যাপস যত বেশি ইউজার ব্যবহার করবে আপনার ইনকাম তত বৃদ্ধি পাবে।

আপনার এপস এর মধ্যে যদি গুগল এড মুব এর অ্যাড লাগাতে পারেন তাহলে আপনি ঘরে বসেই ইনকাম করতে পারবেন কোন রকম কষ্ট ছাড়া।

  • ভালো ডেভলপার হতে হলে কোর্স করতে হবে
  • কোর্স করার বাইরে ও আপনি ট্রেনিং নিতে পারেন
  • আপনাকে বেসিক অ্যাডভান্স সকল বিষয়ে অবগত হতে হবে
  • অ্যাপস তৈরি করে ইনকাম করতে প্লে স্টোরে আপলোড করতে হবে
  • অ্যাপস গুলো সোশ্যাল মিডিয়া সহ বিভিন্ন প্লাটফর্মে মার্কেটিং করতে হবে
  • প্রতিনিয়ত অ্যাপগুলোর ইউজার বাড়াতে হবে
নোট: নিজের অ্যাপস প্লে স্টোরে আপলোড করে সেখান থেকে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।

ফেসবুক থেকে ইনকাম করার উপায়

মূলত ফেসবুক থেকে কয়েকটি মাধ্যমে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

এর মধ্যে পপুলার একটি মাধ্যম হচ্ছে বর্তমানে আপনি ইউটিউবে ভিডিও পেইজ মনিটাইজেশন করে প্রত্যেক মাসে হাজার হাজার ডলার অনায়াসেই উপার্জন করতে পারছেন।

ইউটিউবে যে রিকোয়ারমেন্ট রয়েছে সেগুলো সম্পূর্ণ করে আপনি ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে পারেন। কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তার অন্যতম একটি প্রমাণ ফেইসবুক।

  • ফেসবুক থেকে উপার্জন করার মাধ্যমগুলো হচ্ছে-
  • ফেসবুক পেজ তৈরি করে ইনকাম করা
  • ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করে ইনকাম করা
  • ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল থেকে ইনকাম
  • পেইজে ভিডিও মনিটাইজেশন করে ইনকাম

আপনারা জানেন যে ফেসবুক একটা বিশাল প্লাটফর্ম যেখানে মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ আছেন সময় দিচ্ছেন এখান থেকে ইনকাম করার অনেকগুলো সোর্স হয়েছে কয়েকটি উপরে মেনশন করা হয়েছে।

এরমধ্যে আপনি ফেসবুক পেজ তৈরি করে ইনকাম করতে পারেন ভিডিও আপলোড করে ভিডিও মনিটাইজেশনের মাধ্যমে।

একইভাবে ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করে সেখানে রেন্ট দিতে পারেন যারা ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল নিয়ে কাজ করে তাদের জন্য।

সেই সাথে আপনার যদি ইনস্টান্ট আর্টিকেল অ্যাপ্রুভ থাকে আপনি ফেসবুক থেকেও হিউজ ইনকাম পেতে পারেন।

এছাড়াও আপনার ফেসবুক পেইজে ফেসবুকের শর্ত নিয়ম ফিলাপ করার পরে ভিডিও মনিটাইজেশন করেও ইনকাম করতে পারেন।

ফেসবুক গ্রুপ থেকে কিভাবে ইনকাম করতে হয় তা জানতে এখানে ক্লিক করুন

মাধ্যমটি ব্যবহার করে আপনি উপার্জন করতে পারেন কেবলমাত্র মোবাইল দিয়েই। আসলে মোবাইলের মাধ্যমে বড় বড় প্লাটফর্ম রয়েছে যেখান থেকে ইনকাম করা সম্ভব।

নোট: উপরে উল্লেখিত প্রত্যেকটা মাধ্যম থেকে ইনকাম করার জন্য অবশ্যই আপনার বেসিক ধারণাগুলো থাকতে হবে।

আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার উপায়

এখন মোবাইলের মাধ্যমে আর্টিকেল লেখা ইনকাম করা যায়। আপনারা হয়তো জানেন ভয়েস টাইপিং করে খুব সুন্দর ভাবে আর্টিকেল লেখা যায়।

ভয়েস টাইপিং করে কিভাবে আর্টিকেল লিখবেন তা জানতে এখানে ক্লিক করুন

একটা আর্টিকেল সম্পূর্ণভাবে লেখার পরে আপনি চাইলে সে আর্টিকেলটি বিক্রি করতে পারেন ভালো ভালো মার্কেট প্লেসে।

এছাড়াও আপনাকে যদি কেউ আর্টিকেল লেখার জন্য হায়ার করে থাকে তাকে আর্টিকেল লিখে দিয়ে ভালোই উপার্জন করার সোর্স পেতে পারেন।

আর্টিকেল লেখার জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হয়, কিওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে যদি আপনার ধারণা না থাকে সে ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড রিচার্জ সম্পর্কে জানতে হবে।

এছাড়াও আপনার যদি একটি ব্লক সাইট থেকে থাকে সেখানে আপনি নিয়মিত আর্টিকেল লিখে প্রকাশ করতে পারেন এবং সে আর্টিকেল গুলোর মাধ্যমে আপনি উপার্জন করতে পারেন।

আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে আর্টিকেলগুলো যেন মানসম্মত হয় এবং অবশ্যই কেউ রিসার্চ করে লিখতে হবে।

কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এই প্রশ্নের অন্যতম উত্তর আর্টিকেল লিখে ইনকাম করা

  • আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে
  • ওয়েবসাইট নতুন হলে লো বলিয়ম কিওয়ার্ড নিতে হবে
  • আর্টিকেল বড় করতে হবে, কোয়ালিটিফুল করতে হবে
  • মেইন ফোকাস কিওয়ার্ড সঠিক জায়গায় স্থাপন করতে হবে
  • ভালো মানের কিওয়ার্ড নিয়ে আর্টিকেল লিখতে হবে
  • ভালো ভালো মার্কেটপ্লেসে আর্টিকেলগুলো তুলে ধরতে হবে
নোট: আর্টিকেল কোয়ালিটি আর্টিকেল গুলো কোথাও থেকে কপি করা যাবে না নতুন নতুন বিষয় নিয়ে আর্টিকেল লেখা দিতে হবে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম

এফিলিত মার্কেটিং হচ্ছে অন্যের প্রোডাক্ট আপনি কেবলমাত্র মার্কেটিং করে বিক্রি করে দিবেন এতে করে আপনি কোম্পানির থেকে একটা পার্সেন্টেজ পাবেন।

যেমন: অ্যামাজনের বিভিন্ন প্রোডাক্ট আপনি যদি কোন একজন সেলারকে কিনে নেওয়াতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই পার্সেন্টেজ পাবেন।

এমন এমন কোম্পানিগুলোর সাথে এই এফিলেট মার্কেটিং এ যোগদান দিবেন যেখান থেকে আপনি হিউজ পরিমাণ একটা আর্নিং করতে পারেন।

এমন কোম্পানি রয়েছে যারা প্রোডাক্টের সম্পূর্ণ টাকার ৩০% আপনাকে কমিশন হিসেবে প্রধান করে থাকে। আপনি এ ধরনের মার্কেট গুলোর পিছনে সময় নষ্ট করলে ঠিকই আপনার লাভ হবে।

বাংলাদেশি অনেক কোম্পানি আছে যেখানে আপনি এফিলেট মার্কেটিং করে টাকা উপার্জন করতে পারেন। তাদের প্রোডাক্টগুলো আপনি বিভিন্নভাবে বিক্রি করে দিলে এখান থেকে আর্ন হবে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে তাদের প্রোডাক্টগুলো আপনি যত বিক্রি করতে পারবেন আপনার তত লাভ হবে। কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তার আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

  • ভালো প্রোডাক্ট গুলো সিলেক্ট করে মার্কেটিং করতে হবে
  • কোন প্রোডাক্ট বিক্রি করে আপনার ব্যালেন্সে টাকা যোগ হচ্ছে কিনা তা দেখতে হবে
  • প্রতারক কোম্পানির সাথে কাজ করা যাবে না
  • লোভনীয় কোম্পানিগুলোর সাথে কাজ করা যাবে না
  • নতুন কোন কোম্পানির সাথে কাজ করা যাবে না
  • অ্যামাজন সহ প্রফেশনাল মার্কেটপ্লেসগুলোর সাথে কাজ করুন
নোট: কিছু কোম্পানি রয়েছে যারা কেবলমাত্র আপনাকে প্রতারনার ফাঁদে ফেলানোর জন্য লোক দিয়ে থাকবে তাদের ফাঁদে পড়া থেকে বিরত থাকবেন।

শেষ কথা

বন্ধুরা আমাদের আজকের টপিক ছিল কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় – আশা করি আমরা তোমাদের বুঝাতে পেরেছি অনলাইনে টাকা উপার্জন করার কয়েকটি মাধ্যম দিয়ে।

আর তোমরা চাইলে এই বিষয়গুলো অবলম্বন করে খুব সহজেই অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন।

এছাড়াও অনলাইন সংক্রান্ত তোমাদের আর কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে করতে পারো আমরা দ্রুত রিপ্লাই করে থাকি।

কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তার সদা কয়েকটি প্রমাণিত টিপস তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করলাম তোমরা মোবাইল দিয়ে ঘরে বসেই এই টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে সহজেই উপার্জন করতে পারবে।

এছাড়া আমাদের ওয়েবসাইটে অনলাইন ইনকাম সংক্রান্ত আরও বেশ কিছু আর্টিকেল রয়েছে যেগুলো তোমরা সময় করে পড়ে আসতে পারো।

তোমাদের সাথে দেখা হচ্ছে পরবর্তী কোন আর্টিকেলে সে পর্যন্ত তোমরা ভালো থেকো সুস্থ থেকো এবং তোমার মন্তব্য কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুল করোনা।

অনুগ্রহ করে আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন। আমাদের ফেসবুক পেইজ এ লাইক দিতে এখানে ক্লিক করুন

Leave a Comment