বিকাশ লোন নেওয়ার উপায় আজকে আপনার সাথে শেয়ার করব। মূলত বিকাশ লোন ৩ মাসে অর্থাৎ সম্পূর্ণ টাকা এবং কিছু এক্সট্রা টাকা (লোন সুধ) সহ পরিশোধ করতে হবে।
এটি সবার বিকাশ একাউন্টে প্রযোজ্য না-ও হতে পারে। এটি আপনার লেনদেন কেমন তার উপর ডিপেন্ড করে দেয়া হয়ে থাকে।
মূলত এই লোন আপনাকে সিটি ব্যাংক দিয়ে থাকে।
বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার জন্য আপনাকে এক্সট্রা কোন কাগজপত্র অথবা কোন চার্জ সাথে সাথে প্রযোজ্য নয়।
বিকাশ লোন নেওয়ার উপায় হচ্ছে, লোন নেয়ার জন্য আপনাকে বিকাশের এপ থেকে “আরো” লেখাতে ক্লিক করতে হবে।
বিকাশ লোন কিভাবে নিবো
অতঃপর “লোন” লেখা একটি অপশন আছে সেখানে ক্লিক করতে হবে।
লোন লেখার উপরে ক্লিক করলে আপনি দেখতে পারবেন আপনার বিকাশ একাউন্টের জন্য লোন প্রযোজ্য কিনা।
যদি প্রযোজ্য হয়ে থাকে তাহলে সেখানে অ্যামাউন্ট মেনশন থাকবে অর্থাৎ আপনাকে কত টাকা পর্যন্ত লোন দেয়া যাবে সেটি উল্লেখ থাকবে।
অ্যামাউন্ট সংখ্যা ৫,০০০ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত তবে পূর্বে আপনি আপনার বিকাশ একাউন্ট থেকে কত টাকা লেনদেন করেছেন।
এবং আপনার লেনদেনগুলো কেমন ছিল তার উপর ডিপেন্ড করে।
বিকাশ থেকে লোন নেয়ার সময় অবশ্যই আপনাকে আপনার ভোটার আইডি কার্ড এবং আপনার ফেইস স্ক্যান করতে হবে।
অর্থাৎ পূর্বে আপনার বিকাশ একাউন্ট যে ন্যাশনাল আইডি কার্ড দ্বারা ক্রিয়েট করা হয়েছে সেই নেশনাল আইডি কার্ডের মাধ্যমে আবার স্ক্যান করতে হবে।
বিকাশ লোন নেওয়ার উপায় সবথেকে ভালো দিক হচ্ছে কোন প্রকার আপনার অ্যাকাউন্টে কোন প্রকার জামানত ছাড়াই এই লোন পাওয়া যাবে।
যা সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রদান করা হবে। বিকাশ থেকে লোন পাওয়ার উপায় কি?
চলুন জেনে নেয়া যাক, বিকাশ এবং সিটি ব্যাংকের বিকাশ লোন ২০২২ বিতরণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য।
কারা এই লোন সুবিধা পাবেন
ঋণ প্রদানের নীতিমালা অনুযায়ী, সিটি ব্যাংক নির্দিষ্ট বিকাশ গ্রাহকদের এই লোন সুবিধা প্রদান করবে।
আপনি বিকাশ গ্রাহক হিসেবে সিটি ব্যাংক থেকে লোন পাবেন কি না, তা জানতে বিকাশ অ্যাপের লোন অপশনে যান।
ইন্টারেস্ট রেট, প্রসেসিং ফি, লোন লিমিট, লোন পরিশোধের নিয়মাবলি, লোন পাওয়ার যোগ্যতা, এবং ক্রেডিট পলিসি নির্ধারণের ক্ষমতা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী সিটি ব্যাংক কর্তৃক সংরক্ষিত।
কেন বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে সিটি ব্যাংক থেকে লোন নেবেন?
- আবেদন করার সাথে সাথেই লোন পাবেন
- ৩ মাস মেয়াদী লোন
- কোনো ব্যাংক একাউন্ট বা জামানত লাগবে না
- কোন কাগজ-পত্র লাগবে না
- একাউন্ট ব্যালেন্স থেকেই অটো-কিস্তি পরিশোধের সুবিধা
- ব্যাংক-এর কোন প্রসেসিং ফি নেই
বিকাশ লোন নেওয়ার উপায় বিস্তারিত
এই লোন সুবিধার আওতায় একজন গ্রাহক বিকাশ অ্যাপ দিয়ে সিটি ব্যাংক থেকে ৫০০ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোন গ্রহণ করতে পারবেন।
গ্রাহকের বিকাশ একাউন্টে এই লোনের টাকা জমা হবে, এবং বিকাশ একাউন্ট থেকে গ্রাহক এই লোনের টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
একজন গ্রাহক একবারে একটি লোনই নিতে পারবেন। বাংলাদেশ ব্যাংক-এর নির্দেশনা অনুযায়ী লোন এমাউন্টের উপর বাৎসরিক ৯% ইন্টারেস্ট রেট প্রযোজ্য হবে।
লোন পরিশোধের নিয়মাবলি
- লোন অ্যাপ্লাই করার সময় ও লোন পাওয়ার পর ড্যাশবোর্ড-এ গ্রাহক লোন কিস্তির পরিমাণ ও পরিশোধের তারিখ দেখতে পাবেন
- গ্রাহক চাইলে লোন পরিশোধের নির্দিষ্ট তারিখে গ্রাহকের বিকাশ একাউন্ট থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ অটো ডেবিট হিসেবে কেটে নেয়া হবে। অথবা, গ্রাহক চাইলে নির্দিষ্ট দিনের আগে নিজেই লোনের অর্থ পরিশোধ করতে পারেন, যার ফলে ইন্টারেস্টের খরচ কমে আসার সুবিধা পেতে পারেন।
- নির্দিষ্ট তারিখে গ্রাহকের বিকাশ একাউন্টে যথাযথ পরিমাণ অর্থ না থাকলে এবং নির্দিষ্ট দিনের আগেই লোনের অর্থ গ্রাহক কর্তৃক পরিশোধ না করা হলে, সেক্ষেত্রে বিলম্ব ফি প্রযোজ্য হবে।
- বিলম্ব ফি’র হার লোনের পরিমাণের উপর বাৎসরিক ২%।
Amar 15 hazar takar dorkar
আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ ফলো করুন আশা করি আপনি পেতে পারেন
bikesh loan
Right Niyom e apply korun
Amar bKash loan lagbe
স্যার, আমাদের দেখার প্রসেস অনুযায়ী এপ্লাই করুন
Amir 4000 taka dorkar
Minimum 5,000/-
10000লাগবে আমার
6700টাকা লাগবে
আমাদের আর্টিকেল ফলো করুন, আশা করি লোন নিতে পারবেন।
আমি নিতে চাই
আমার খুভ অবাবে দিন চলছে আমার খুব জুরড়ি টাকা লাগবে ১০৯৯৯ টাকা
20000
yes
Thanks A lot
আমার ১০০০০ হাজার টাকা লাগবে