হাসান ফকরী এর জীবনী:

হাসান ফকরী এর জীবনী:


লেখক: হাসান ফকরী

জন্ম: ৭ অক্টোবর ১৯৫২ (বয়স ৬৯) মুন্সিগঞ্জ, ( বর্তমান বাংলাদেশ বাংলাদেশ )
জাতীয়তা:বাংলাদেশী,
নাগরিকত্ব: বাংলাদেশ,
শিক্ষা:এম এ,
পেশা: সাংস্কৃতিক কর্ম, রাজনীতি, চাকুরী, লেখক,
পরিচিতির কারণ: কবিতা, নাটক, প্রবন্ধ, সঙ্গীত,

উল্লেখযোগ্য কর্ম: তানোর এখন সারা দেশ, (১৯৮০) পলিটিকস বনাম পলিট্রিকস, (১৯৯৯),

পিতা-মাতা: আবদুল করিম (পিতা), মজিলাল বেগম (মাতা).
পুরস্কার: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, ১৯৯৩,

Hasan Fakri
বাংলাদেশে সাম্যবাদ
সিরিজের অংশ

ব্যক্তি: উপনিবেশবাদী সময় এবং দেশ ভাগ স্নায়ুযুদ্ধ কালীন বছর গুলোয় সমকালীন আন্দোলন।
অন্যান্য নিবন্ধ: প্রবেশদ্বার আইকন সাম্যবাদ প্রবেশদ্বার।
দেস


আড়ো পড়ুন: হুমায়ুন আজাদ এর জীবনী:
আড়ো পড়ুন: হাসান হাফিজুর রহমান এর সংক্ষিপ্ত জীবনী:


হাসান ফকরী ( জন্মঃ ৭ অক্টোবর, ১৯৫২) বাংলাদেশের একজন কবি, নাট্যকার, গীতিকার, ও প্রাবন্ধিক। তিনি ১৯৯৩ সালে চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ গীতিকার পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি মাওবাদী রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী একজন কর্মী। তিনি পর্যাস নামে একটি পত্রিকা সম্পাদনা করেন। তিনি সাংস্কৃতিক সংগঠন গণমুক্তির গানের দলের সহ সভাপতি।

পরিচ্ছেদ সমূহ:


শৈশব ও পেশাগত জীবন:

  • সাহিত্য জীবন,
  • কবিতা,
  • নাটক,
  • কাব্যনাট্য,
  • প্রবন্ধ ও গবেষণা,
  • গীতিকার জীবন,
  • সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড,

শৈশব ও পেশাগতজীবন:
তিনি রিকাবী বাজার মুন্সী-গঞ্জ এ জন্ম-গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আবদুল করিম এবং মাতার নাম মজিলাল বেগম। পেশাগত জীবনে তিনি মুভিটোন অডিও, ভিজুয়াল প্রমোটার্সের মহা-ব্যবস্থাপক ছিলেন। হাসান ফকরী ১৯৯৩ সালে কাজী হায়াৎ পরিচালিত চাঁদাবাজ চলচ্চিত্রের ” মুক্তিযোদ্ধা কোথায় তুমি ” গানটির জন্য শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে অর্জন করেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।

সাহিত্য জীবন:


তানোর এখন সারাদেশ গ্রন্থের প্রচ্ছদ
তার কয়েকটি গ্রন্থের নাম হলোঃ

কবিতা:


  • মুঠো মুঠো কান্না (১৯৭০),
  • হাসান ফকরীর কবিতা ও গান (২০০২),
  • দ্রোহের পাঁচালি (২০১৭),
  • দেশটা কি তোর বাপের (২০২০),

নাটক:


  • বাঁচতে চাই (১৯৭২),
  • একখণ্ড বাংলাদেশ (১৯৭২),
  • এপোয়েন্ট মেন্ট লেটার (১৯৭৫),
  • ক্রাশ ফারাক্কা (১৯৭৬),
  • রাক্ষুস সাবধান (১৯৭৭),
  • সারেঙ লঞ্চ ঘোরাও (১৯৮০),
  • তানোর এখন সারা দেশ, (১৯৮০);
  • যদি এমন হতো (১৯৮২),
  • খর বায়ু বয় (১৯৮৩),
  • ভোটের ভ্যাট (১৯৮৬),
  • কাব্যনাট্য:

একুশের গান গা’ক মেশিনগান, (১৯৭৪),
ঈদ পাখিটার মাংস খাবো (১৯৭৫),
সব শতাব্দীর ঈশ্বর আমি (১৯৭৫)
প্রেয়সীরা চায় রক্তশাড়ী (১৯৭৬),

প্রবন্ধ ও গবেষণা:


  • প্রকৃত শিক্ষা কী (১৯৭৬),
  • প্রগতিশীল সাহিত্য ও শিল্পের সংকট এবং সম্ভাবনা (১৯৯৪),
  • পলিটিকস বনাম পলিট্রিকস, (১৯৯৯)।,
  • ধর্ম ও ঈশ্বর অস্বীকারে বাধা কোথায় (২০০৭),
  • এসো বিদ্রোহ করি (২০০৯)।,

গীতিকার জীবন:


হাসান ফকরীর লেখা-লেখির কারণে ১৯৬৯ থেকেই সম্পর্ক প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক, জন-প্রিয় সুরকার আজাদ রহমানের সাঙ্গে পরিচিতি ঘটে। ১৯৭৫ সাল থেকে প্রায় ৩৫ বছর সার্বক্ষণিক ভাবে কাজ করেছেন আজাদ রহমানের সাঙ্গে।

সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড:


পলিটিক্স বনাম পলিট্রিক্স গ্রন্থের প্রচ্ছদ,
হাসান ফকরী শিল্পী মাহবুব কামরানের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণ সভায় ৩১ আগস্ট, ২০১২ অংশ-গ্রহণ করেন এবং বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি চুনারু-ঘাটে গণ-সঙ্গীত শিল্পী হেমাঙ্গ বিশ্বাসের জন্মশত-বর্ষ উদ্‌যাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ২০১২ সালের ডিসেম্বরে অংশ-গ্রহণ করেন এবং বক্তব্য প্রদান করেন। ২০১৩ সালের আগস্টে সাভার রানা প্লাজা স্থলে শহীদ বেদি নির্মাণ অনুষ্ঠান উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলো। এছাড়া তিনি ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে ফয়েজ আহমেদ এর ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির ৩য় তলায় অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায় সভাপতিত্ব করেন। হাসান ফকরী আগস্ট ১৯, ২০১৬ তারিখে বাংলাদেশে রাজধানীর জাতীয় প্রেস-ক্লাবে চীনের সর্বহারা সাংস্কৃতিক বিপ্লবের ৫০তম বার্ষিকী উদ্‌যাপনের অনুষ্ঠানে সভা-পতিত্ব করেন।

যুক্ত হোন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকুন ফেইজবুক পেইজে এখানে ক্লিক করে।

Leave a Comment