কোন কারনে শরীর খারাপ লাগলে কিংবা মাথা ব্যথা করলে অথবা শরীর ঝিমঝিম করলে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এমন কোন কথা নেই। চাইলে আপনি বাসায় বসেও ঠিক করতে পারেন এমন সমস্যাগুলোর জটিলতা। শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি সে বিষয়ে আমরা আজকে আপনাদের জানাতে চলেছি।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে শারীরিক দুর্বলতার কারণ শারীরিক কোন অসুস্থতা। অনেকেই মনে করেন পুষ্টি উৎপাদনের অভাবেই হয়তো শরীর দুর্বল হয়ে থাকে, তাই হঠাৎ ওজন কমা বা দুর্বলতা ক্লান্তি মাথা ঘোরা ইত্যাদি উপসর্গের কারণ জানা জরুরী। আবার অনেক এই মূল রোগটি না খুঁজে ভিটামিন খেয়ে শরীরকে সতেজ রাখার চেষ্টা করলে এতে কিন্তু মূল রোগ শনাক্ত হবে না। ফলে রোগটি জটিল হয়ে ওঠার সুযোগ পাবে।
এছাড়া বিশেষ করে চারিদিকে করোনা মহামারী বিভিন্ন ভাইরাস জনিত সমস্যার মধ্যে নিজেকে ফিট রাখা একটু আনকম্ফোর্টেবল হচ্ছে। বর্তমান সময়ের শরীরের যত্ন নেয়ার বিষয় বেশি গুরুত্ব দিতে বলেছেন চিকিৎসাবিজ্ঞান। তারা বলছেন বেশি করে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার জন্য।
শরীর দুর্বল হলে করণীয়
শরীরের দুর্বলতা কাটাতে বেশ কিছু উপাদানের কথা নিচে উল্লেখ করা হয়েছে যেগুলো অ্যাপ্লাই করে দৈনন্দিন জীবনে শরীরের জটিলতা শরীরের দুর্বলতা কাটাতে পারেন। খুবই স্বল্প এবং অল্প সাধ্যের মধ্যে এই কার্যকারী টিপস গুলো আপনি লাইফে ব্যবহার করলে শরীর চাঙ্গা হওয়ার সম্ভাবনা টাই বেশি থাকে। তবে, যদি অতিরিক্ত মাত্রায় মনে হয় শরীর খারাপ সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া জরুরী বলে মনে করি আমরা।
আরো স্বাস্থ্য টিপস পড়ুনঃ
- সহজেই চিকন হওয়ার উপায়
- ১০টি মোটা হওয়ার সহজ উপায়
- কিভাবে লম্বা হওয়া যায়
- ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায়
- হাই প্রেসার কমানোর উপায়
- গর্ভাবস্থায় সহবাস কতটা নিরাপদ?
- শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কী?
- পেটের মেদ কমানোর উপায়
(১) ভিটামিন-সি এর গুরুত্ব
আমরা শরীরের দুর্বলতা শরীরের ক্লান্তি কাটাতে ভিটামিন-সি খেয়ে থাকি। সেক্ষেত্রে শরীরের দুর্বলতা কাটাতে আসলেই ভিটামিন-সি অনেকটা কার্যকরী এবং গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন সি এর অভাব পূরণে বেশি করে টক জাতীয় ফল আহরণ করবেন। যেমন: আঙ্গুর, কমলা ও লেবু খেতে পারেন।
এছাড়াও শরীরের দুর্বলতা কাটানোর জন্য সবুজ শাকসবজি গুলো আপনাকে অনেক বেশি সহযোগিতা করবে। কিউই, পালং শাক লেটুস পাতা ও মরিচ বেশি খেতে পারেন এগুলো ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে। মূলত এই খাবারগুলো ভিটামিন সি এর জায়গাটাকে পূরণ করে রাখে তাই নিয়মিত খাবারের মধ্যে টক জাতীয় খাবার এবং এই শাকসবজি গুলো রাখুন।
শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি তারই প্রেক্ষাপটে এটি অন্যতম একটি টিপস। অনেকেই রেগুলার ভিটামিন সি কিনে খেতে পারেন না। তাদের জন্য উপরের খাবারগুলো দৈনন্দিন জীবনে এপ্লাই করার আদেশ রইল। এ খাবারগুলো আপনার শরীরে যেমন ভিটামিন সি যোগাতে সহযোগিতা করবে তেমনি আপনার শরীরের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে সাথে এবং সুস্থ রাখতে সহায়তা করবে।
(২) প্রোটিন যুক্ত খাবার
আপনারা ইতিমধ্যে জানেন প্রোটিন যুক্ত খাবার শরীরের দুর্বলতা শরীরের অস্বস্তিক কাটাতে অনেক বেশি সহযোগিতা করে থাকে। যাদের শরীরে প্রোটিনের অভাব থাকে তাদের দিন দিন দুর্বল হয়ে যাওয়ার প্রবণতা বেশি দেখা দেয়। আপনার যদি মনে হয় আপনার শরীর অনেক বেশি ক্লান্ত অথবা দুর্বল সে ক্ষেত্রে আপনি প্রোটিনযুক্ত খাবার নিয়মিত মাত্রার থেকে একটু বেশি খেতে পারেন।
প্রোটিন যুক্ত খাবারের মধ্যে ডিম হচ্ছে প্রোটিনের একটি ভালো উৎস। দৈনন্দিন জীবনে ডিম আমাদের অনেকের খাওয়া পরে কিন্তু নিয়ম মেনে ডিম খেলে আপনি ডিম থেকে পেতে পারেন অনেকটা প্রোটিন যা আপনার শরীরকে সতেজ রাখতে সহযোগিতা করবে। ডিম খেলে আপনার দেহের কোষ সুস্থ রাখে।
ডিমের মধ্যে রয়েছে লুটেইন ও জিক্সানথিন থাকায় দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে ও বয়সের চাপ দূর করতে অনেক বেশি সহায়তা করে। এছাড়া ডাল ও মটর জাতীয় খাবারের মধ্যেও রয়েছে পর্যাপ্ত প্রোটিন যেগুলো আপনি দৈনন্দিন জীবনে আপনার খাবার সূচিতে রেখে দিতে পারেন। মূলত দৈনন্দিন জীবনে আমরা যে খাবার গুলো খেয়ে থাকি সেগুলো একটু হিসাব করে খেলেই আমাদের শরীর সতেজ এবং চাঙ্গা রাখাটা অনেক বেশি কষ্ট কারো নয়। শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি তার মধ্যে এটি অন্যতম একটি।
(৩) আয়রন-সমাচার
শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি তার অন্যতম একটি হচ্ছে আয়রন। শরীরে আইরন বা লোভের পরিমাণ বজায় রাখতে সবুজ শাক সবজির পাশাপাশি মোটর, ডাল, শুকনো ফল ও ড্রাগ চকলেট খেতে পারেন এগুলো আয়রনের ভালো উৎস হিসেবে কাজ করে থাকে। শরীরের দুর্বলতা কাটানোর জন্য আয়রনের প্রয়োজন রয়েছে তাই এগুলো আপনার নিয়মিত খাবারের মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন।
গর্ভবতী মায়েদের জন্য সাধারণত আয়রন ট্যাবলেট এর প্রয়োজন পড়ে। তবে রক্তশূন্যতা হলেই যে আইরন ট্যাবলেট খেলে কাজ হবে না এমনটি নয়। রক্তশূন্যতার নানা ধরন থাকে যেগুলো সম্পর্কে আগেই অবগত হতে হবে। আবার সব ধরনের রক্তশূন্যতা আয়রনের অভাবে হয় না। একইভাবে আয়রন সেবন করলে সব রক্তশূন্যতার উপ-সমও হয় না।
ভালোভাবে শরীরে পরিশোষণ হয় টক জাতীয় খাবার গ্রহণ করলে। অন্যান্য কিছু খাবারের সঙ্গে আয়রন খেলে আবার ঘটে উল্টোটা। তাছাড়া অন্য কিছু ওষুধের সঙ্গে আইরন গ্রহণ করলে ওষুধের কার্যক্ষমতা কমে যেতে পারে বলে ধারণা করে অনেকেই। আয়রন গ্রহণের সিদ্ধান্ত কখনোই একা নেওয়ার উচিত না অবশ্যই চিকিৎসাবিদের মতামত নেয়া জরুরি।
(৪) সেলেনিয়াম সমৃদ্ধ খাবার
সেলিমিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের অ্যান্টি-অক্সাইড এর থাকার কারণেই এগুলো ক্লান্তি ভাব নির্ধাহীনতা ও দুর্বলতা কমাতে আপনাকে সহযোগিতা করবে। এ খাবারগুলো দীর্ঘ মেয়াদী হৃদরোগ থেকে সুস্থ রাখতে অনেক বেশি সহায়ক হয়ে থাকে। সেলিনিয়াম যুক্ত করতে মোটর, বাদাম ও ডিম খেতে পারেন নিয়মিত খাবারের সাথে।
এছাড়াও আমাদের দেহে ভিটামিন, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ছাড়াও সেলিনিয়ামের প্রয়োজন অনেকটা রয়েছে। শরীর সচল এবং সুস্থ রাখতে সবগুলোর ব্যবহারে সমান। যদিও এই সেলেনিয়াম সম্পর্কে খুব কম লোক জানবে তবে এটি আমাদের শরীরের মধ্যে খুব বেশি প্রয়োজন পড়ে। ছেলে নিয়ে ভালো মাটিতে পাওয়া একটি খনিজ।
আমাদের শরীরে অল্প পরিবারের ছেলেমেয়েদের প্রয়োজন হয় তবে এটি আমাদের সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। শরীরের অনেক প্রয়োজনীয় কাজগুলো সেলিনিয়াম যেমন: থাইরয়েড ফাংশন বিপাকীয়া ছাড়া সম্ভব নয়।
(৫) মধু খাওয়ার উপকারিতা
শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি তার মধ্যে মধু খাওয়ার উপকারিতা অন্যতম একটি উপাদান। মধু শরীর ও মনের দুর্বলতা কাটাতে সহায়তা করে সেই সাথে মনের চাপ কমাতে হেল্প করে। এটি আপনার শরীরকে সতেজ এবং শক্তিমান রাখতে পূর্বাভোগ হিসেবে উৎস দেয়। মতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, লৌহ, সিলিকন, ফসফরাস ও ভিটামিন।
এজন্যই আমরা দেখি যে বিভিন্ন চিকিৎসাবিজ্ঞান মধু খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বলতে রয়েছে অসংখ্য উপকারী দিক তবে এর উপকারে দিক খুবই কম যার জন্য মধু দৈনন্দিন জীবনে ডেইলি খাবারের মধ্যে রাখা যেতে পারে। আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় কাজগুলো সচল রাখতে মধু অনেক বেশি সহযোগিতা করে।
যেমন: শরীরে ক্যালসিয়াম জোগাতে সহযোগিতা করে মধু একই সাথে লৌহ ও সিলিকন যোগাতে মধুর উপকারিতা অনেক এছাড়া ফসফরাস ও ভিটামিনের মধুর সহযোগিতা অনেকটাই রয়েছে। এজন্য মধু খাওয়ার উপকারিতা আমাদের লাইফস্টাইলে অনেক বেশি। মনে রাখবেন শরীর সুস্থ রাখতে মধু অন্যতম একটি উপাদান হিসেবে কাজ করে।
(৬) আদা খাওয়ার উপকারিতা
দৈনন্দিন জীবনে সুস্থ থাকাটা কত জরুরী তা একজন অসুস্থ ব্যক্তি বুঝতে পারে তাই আপনার শরীর এখন সুস্থ আছে এজন্য আপনি নিয়মিত যত্ন না নিয়ে অবহেলা না করে শরীরকে আরো চাঙ্গা করতে নিয়মিত ব্যায়াম করুন এবং শরীরের যত্ন নিন এবং পাশাপাশি আরও বেশি সুস্থ রাখতে শরীরকে আদা খেতে পারেন। শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি তার মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হচ্ছে আদা আহরণ করা।
আদায় রয়েছে অনেক বেশি ভিটামিন ও খনিজ উপাদান। সকালে পানির সঙ্গে আদার রস ও লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে অনেক উপকার পাওয়া যায় বলে ধারণা চিকিৎসা বিজ্ঞানদের। এছাড়াও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রোগের জন্য বিভিন্ন চিকিৎসা বিদ আদা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। মূলত আদা আমাদের ভিটামিনের জায়গাটাকে পরিপূর্ণ করতে সহায়তা করে।
এজন্যই আদাকে সকল রোগ নিরাময়ের দাদা বলা হয়ে থাকে। যার অর্থ আমাদের শরীরের অতিকাংশ রোগ নিরাময়ের জন্য আদা যথেষ্ট ভূমিকা পালন করতে পারে এবং আদা সক্ষম আপনার শরীরকে সতেজ এবং সুস্থ রাখতে। আদা এমন একটি ওষুধ যা যেকোনো বয়সের মানুষ খেতে পারেন বিশেষ করে শিশুদের জন্য আধা মধু জল সুস্থ দেহ ও সতেজ মনের জন্য খুবই কার্যকর।
(৭) চকলেট খাবার উপকারিতা
ককোয়া হচ্ছে পলিফেনল সমৃদ্ধ খাবার ব্যাকটেরিয়া রোধ করে। এরমধ্যে রয়েছে ভিটামিন-এ, বি-৬ এবং ভিটামিন-সি থাকায় এগুলো সংক্রমণ দূর করতে অনেক বেশি কার্যকরী। এছাড়াও এতে রয়েছে ভিটামিন-ডি, ম্যাগনেশিয়াম, জিংক, কপার ও সেলেনিয়াম। এগুলো থাকার ফলে অনেক বেশি উপকারী হয়ে থাকে কোকোয়া বা চকলেট জাতীয় খাবার।
চকলেটের জাদুকারি গুন রয়েছে অনেক। ড্রাগ চকলেটে প্রচুর পরিমাণে সক্রিয় জৈব উপাদান থাকে যা এন্টি অক্সাইড হিসেবে কাজ করে আমাদের দেহে। অ্যান্টিঅক্সাইড কোষের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার রোধ করে এবং ক্যান্সার রোদে ভূমিকা রাখতে সহায়তা করে। গবেষণায় দেখা যায় যে কোন ফলের তুলনায় ড্রাগ চকলেটে এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান বেশি।
চকলেট প্রক্রিয়াজাত করলে এর গুনাগত মান কমে যায়। এছাড়া কোতোয়া বাটার চিনিও চর্বি সমৃদ্ধ চকলেট শরীরের জন্য উপকারী নয় তাই চকলেট কেনার সময় সবচেয়ে কম মিষ্টি চকলেট গুলো কিনতে হবে। তবে এটা সত্য যে সবকিছু অতিরিক্ত খাওয়া ভালো নয় তেমনি পরিমাপ রেখে খাবারগুলো গ্রহণ করা উচিত যাতে শরীর সুস্থ থাকে এমনটা করা উচিত।
(৮) কলা খাওয়ার উপকারিতা
দৈনন্দিন জীবনে কলা আমরা কম বেশি সবাই খেয়ে থাকি তবে এর উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই অজানা রয়েছে। কলা হচ্ছে ডিপামিন ও সেরোটোনিন সমৃদ্ধ ফল। এটি স্নায়ুর কার্যকারিতা বাড়াতে ও চাপ কমাতে অনেক বেশি সহায়তা করে। দৈনন্দিন জীবনে কলা খাওয়ারও অনেক বেশি উপকারিতা রয়েছে।
পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা আরো অনেক বেশি, একইভাবে সবুজ কলা খেতে পারেন এবং খেতে পারেন সম্পূর্ণ খয়রি কলা মানে সেটি অতিরিক্ত পাকা কলা। সব ধরনের কলাই রয়েছে বিভিন্ন সুবিধা তবে এর অসুবিধার দিক খুবই কম বলা হয়ে চলে। বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তিতে কলাও কম নয়।
ডায়াবেটিস রোগীদের এখন আমরা কোন ফল খেতেই বারণ করি না শুধু পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা হয় কলার ক্ষেত্রেও তাই যদিও কোন রোগীর ডায়েটে ১০০-১৫০ গ্রাম ফল থাকে তাহলে তার অর্ধেক অর্থাৎ ৫০-৭৫ গ্রাম কলা খাওয়া যাবে। শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি তার মধ্যে কলা হচ্ছে অন্যতম একটি উপাদান এবং এটা যে কোন বয়সের মানুষ খেতে পারে।
আরো স্বাস্থ্য টিপস পড়ুনঃ
- সহজেই চিকন হওয়ার উপায়
- ১০টি মোটা হওয়ার সহজ উপায়
- কিভাবে লম্বা হওয়া যায়
- ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায়
- হাই প্রেসার কমানোর উপায়
- গর্ভাবস্থায় সহবাস কতটা নিরাপদ?
- শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কী?
নির্দেশনা
আপনারা ইতিমধ্যে অবগত যে আমরা উপরে শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি সে সম্পর্কে ৮টি কার্যকরী টিপস সম্পর্কে আলোচনা করেছি যেগুলো আপনি দৈনন্দিন জীবনে এপ্লাই করে আরো সমৃদ্ধ জীবন যাপন করতে পারেন। শরীর ক্লান্ত অথবা দুর্বল থাকলে এগুলো এপ্লাই করুন ইনশাআল্লাহ শরীর সতেজ এবং চাঙ্গা হবে।
এছাড়াও শরীর দুর্বল হওয়ার আরো কিছু যৌক্তিক কারণ রয়েছে যেগুলো হচ্ছে অলসতা সারাদিন ঘুমিয়ে কাটানো কোন কাজে মনোযোগ না থাকা এগুলো শরীর দুর্বল হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে তাই এর কারণগুলোকে অবশ্যই পরিহার করুন।
প্রত্যেকদিন ঘুমের চাহিদা ৭-৮ ঘন্টা মিনিমাম রাখুন আবার অতিরিক্ত ঘুম শরীরের জন্য ক্ষতিকর দিক হয়ে থাকে তাই পরিমাপ রেখে ঘুমের অভ্যাস করুন এবং ঘুমের আগে ভালো ঘুম হয় এমন খাবার গুলো গ্রহণ করতে পারেন তবে রাতের খাবার মিনিমাম দু’ঘণ্টা আগে খেতে পারেন ঘুমের এই এতে আপনার অনেক উপকারী রয়েছে।
আর্টিকেল রিলেটেড ট্যাগ
- জ্বরে শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়
- মেয়েদের শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- শরীর দুর্বল এর লক্ষন
- করোনায় শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- সকালে শরীর দুর্বল
- শরীর দুর্বল হওয়ার কারণ
- কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়
- শরীর দুর্বল হলে কি খাবার খাওয়া উচিত
- সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- শরীর দুর্বল হওয়ার লক্ষণ
- শরীরের দুর্বলতা কাটানোর ঔষধ
- খাওয়ার পর অস্বস্তি
- কি খাবার খেলে শরীরে শক্তি হয়
- ঘুম থেকে উঠে শরীর দুর্বল লাগার কারণ কি
- কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়
- শরীর দুর্বল থেকে মুক্তির উপায়
- শরীর দুর্বল হলে কি ঔষধ খেতে হবে
- হঠাৎ করে শরীর দুর্বল লাগার কারণ
- শরীর দুর্বল হলে কি খেতে হয়
- সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- সকালে শরীর দুর্বল
- মেয়েদের শরীর দুর্বল হলে করণীয়শরীর দুর্বল হলে কি খাওয়া উচিত
- হঠাৎ শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়
- শরীর দুর্বল হলে স্যালাইন
- মেয়েদের শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- সকালে শরীর দুর্বল
- শরীর দুর্বল হলে কি ঔষধ খেতে হবে
- করোনায় শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- শরীর দুর্বল হলে কি কি সমস্যা হয়
- হঠাৎ শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়
- হঠাৎ শরীর দুর্বল হওয়ার কারণ কি
- সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- মেয়েদের শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- শরীর দুর্বল হলে কি ঔষধ খেতে হবে
- সকালে শরীর দুর্বল
- শরীরের দুর্বলতা কাটানোর উপায়
- শরীর দুর্বল হলে কি খেতে হয়
- জ্বরের পর দুর্বলতা কাটানোর উপায়
- শারীরিক দুর্বলতা দূর করার ভিটামিন
- সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- শরীর দুর্বলতার হোমিও ঔষধ
- শরীর দুর্বল হলে কি কি সমস্যা হয়
- হঠাৎ শরীর দুর্বল হওয়ার কারণ কি
-
শরীরে শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ
- কি খেলে হরমোন তৈরি হয়
- কি খেলে শরীরে পুষ্টি হয়
- কোন ওষুধ খেলে শরীরে শক্তি বাড়ে
- শরীরে শক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম
- কল্পনা শক্তি বৃদ্ধির উপায়
- হাতের শক্তি বৃদ্ধির উপায়
- হাতের শক্তি বৃদ্ধির খাবার
- শরীর দূর্বলতার ঔষধ
- কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়
- শরীর দুর্বল এর লক্ষন
- হঠাৎ শরীর দুর্বল হওয়ার কারণ কি
- সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে করণীয়,
- শরীর দুর্বল হলে কোন স্যালাইন দিতে হয়
- জ্বরে শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- সকালে শরীর দুর্বল
- হঠাৎ শরীর দুর্বল হলে করণীয়