মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করার উপায় সম্পর্কে আপনি যদি জানতে আগ্রহী হন এবং মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে যদি আগ্রহী হন সেক্ষেত্রে পুরো আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
ইনকাম করার স্বপ্নটা আমাদের সবার মধ্যে বিরাজমান আমরা সবাই চাই অল্প কষ্টে টাকা ইনকাম করতে আর সেই ইনকামের সোর্স হচ্ছে কেবলমাত্র ব্লগিং করা।
বল কি এমন একটি সেক্টর যেখানে আপনি মোটামুটি অল্প করে টাকা উপার্জন করার ভালো একটা মাধ্যম পাচ্ছেন।
প্রথমদিকে আপনাকে অনেক বেশি পরিশ্রম করতে হলেও শেষের দিকটা অনেক বেশি শান্তির হয়ে থাকে।
হ্যাঁ আমরা আজকে জানাবো মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করার উপায় সমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন এবং আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুন।
সাধারণত মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে কিংবা ওয়েবসাইট তৈরি করে অনেক পদ্ধতিতে উপার্জন করা সম্ভব।
তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং প্রসিদ্ধ উপায়টি হলো গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম করা।
এমনকি অনেক ব্লগার আছে বা ওয়েবসাইটের মালিক আছে যারা কিনা মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে থাকে।
যেমন আপনিও এই ওয়েবসাইটটির কথা চিন্তা করতে পারেন। মূলত এই ওয়েবসাইটটি থেকেও গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করা যায়।
তো আজকে আমরা মূল বিষয়ের দিকে অগ্রসর হওয়ার আগে সর্বপ্রথম জানব গুগল এডসেন্স আসলে কি।
আমাদের আজকের আলোচিত টপিকগুলো হচ্ছে-
১. গুগল এডসেন্স কি?
২. ব্লগিং কি, এবং কিভাবে?
৩. ওয়েবসাইট তৈরি করতে কত টাকা প্রয়োজন?
৪. মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করার উপায় কি?
৫. মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার অসুবিধা!
গুগল এডসেন্স কি?
গুগল এডসেন্স গুগলের এমন একটি সার্ভিস যার দ্বারা Advertiser রা টাকা দিয়ে যেকোনো বিজ্ঞাপন ইন্টারনেটে দেখাতে পারেন এবং Publisher রা নিজের Blog, YouTube Video তে গুগলের বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অনলাইন টাকা আয় করতে পারেন।
এইটা সোজাসোজি একটি Advertising Network যার দ্বারা ব্লগ এবং ওয়েবসাইট মালিকেরা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন।
২০১০ সালের Q1 তে, গুগল $২.০৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছিল ($৮.১৬ বিলিয়ন বার্ষিক), অথবা অ্যাডসেন্সের মধ্য দিয়ে মোট রাজস্ব ৩০% আয় করেছিল।
►► গুগল এডসেন্স কি এবং কিভাবে এটি কাজ করে সেটি সম্পর্কে আমাদের আরও একটি আর্টিকেল রয়েছে। আর্টিকেলটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
অ্যাডসেন্স গুগলের বিজ্ঞাপন প্রচার প্রোগ্রাম। এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে গুগল তৃতীয় পক্ষের বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ওয়েবমাস্টার এবং ব্লগের মালিকদের নিকট বণ্টন করে।
ওয়েবসাইটে গুগল অ্যাডসেন্স বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ওয়েবমাস্টাররা অর্থ উপার্জন করতে পারে।
বিজ্ঞাপণদাতাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত অর্থের ৬৮ শতাংশ (কনটেন্ট এর ক্ষেত্রে) এবং ৫১ শতাংশ (সার্চ এর ক্ষেত্রে) ওয়েবমাস্টারদের মাধ্যমে বিতরণ করে গুগল। (Source: Wikipedia)
ব্লগিং কি, এবং কিভাবে?
ব্লগ হচ্ছে মূলত একটি ইংরেজী শব্দ, যার আভিধানিক অর্থাৎ বাংলা অর্থ হচ্ছে ‘ভার্চুয়াল ডায়রি’।
অথবা আপনি বলতে পারেন ইন্টারনেটে ব্যক্তিগত দিন লিপি।
মূলত Blog শব্দটি হচ্ছে একটি সংক্ষিপ্ত রূপ Webblog এর। মূলত ১৯৯৭ সালে মার্কিন নাগরিকের মধ্যে একজন নাগরিক জোম বার্গার নামে এক ব্যক্তি Webblog এই নামটি উদ্বোধন করেন।
পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালের মার্চ কিংবা এপ্রিল এর দিকে পিটার মেরহোলজ নামে এক ব্যক্তি ওয়েবব্লগ নামটিকে পরিবর্তন করে ব্লগ নামে পরিবর্তিত করে।
তারপর আস্তে আস্তে Blog ব্লগ’ শব্দটিই প্রচার-প্রচারণা হতে শুরু করে।
এছাড়াও আরেকটি ভাবে উদাহরণ দেয়া যায় সেটা হচ্ছে আমরা যেখানে লেখালেখি করি
অথবা আমাদের লেখাগুলো ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকাশ করি সেই ওয়েবসাইটকে ব্লগ বলা হয়ে থাকে।
►► মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করার উপায় কি এবং আরও সহজে কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন মোবাইল দিয়ে সে বিষয়ে জানতে এখানে ক্লিক করুন।
মূলত বর্তমানে লেখালেখি প্রকাশ করা হয় এমন ওয়েবসাইটগুলোকে ব্লগিং ওয়েবসাইট নামে পরিচিতি দেয়া হয়। যেমন “লিসোনারি” একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট।
মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করার উপায়
মোবাইল দিয়ে অথবা ডেস্কটপ কিংবা ল্যাপটপ দিয়ে ব্লগিং করতে হলে সর্বপ্রথম আপনার একটা ওয়েবসাইট থাকতে হবে।
উদাহরণ: আপনি যদি কোন প্রোডাক্ট বিক্রি করেন সেক্ষেত্রে আপনার দোকানের প্রয়োজন পরে-
ঠিক সেভাবে আপনি যদি ব্লগিং করতে চান অনুরূপভাবে আপনার একটা ওয়েবসাইট প্রয়োজন হবে।
ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে। এখন বিষয় হচ্ছে আপনি কোন প্লাটফর্মে ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান সেটা সম্পূর্ণ আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য এখানে কয়েকটি বিষয় রয়েছে,
যেমন- আপনি ফ্রিতে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন আবার টাকা দিয়ে ভালো মানের ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন।
নোট: সর্বোপরি একটা বিষয় মাথায় রাখবেন, ব্লগিং করতে হলে আপনার একটা ওয়েবসাইট প্রয়োজন হবেই।
সুতরাং ওয়েবসাইটের বাইরে ব্লগিং করার চিন্তা ধারা করে থাকলে ভুল করছেন।
►► অনলাইনে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার আরও একটি মাধ্যম সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন। এটি আপনাকে অনলাইনে ইনকাম করতে সহায়তা করবে।
ওয়েবসাইট তৈরি করতে কত টাকা প্রয়োজন?
যেটা পূর্বে বলেছি ওয়েবসাইট বিভিন্ন প্লাটফর্মে তৈরি করা সম্ভব এবং সেটা ফ্রিতে আবার সেটা টাকা দিয়েও।
তবে সম্পূর্ণ বিষয়টা আপনার ইনভেস্ট এবং আপনার নিজের ব্যক্তিগত ব্যাপার হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।
অনেকেই আছেন মাত্র শুরু করেছেন যার জন্য ফ্রি প্লাটফর্ম কে বেছে নিচ্ছেন যেমন- ব্লগার Blogger হচ্ছে গুগলের একটি সার্ভিস। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি একদম নতুন বিগেনার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ব্লগার দিয়ে শুরু করতে পারেন।
ব্লগার দিয়ে ওয়েবসাইট করার সুবিধা হচ্ছে আপনাকে হোস্টিং কিনতে হবে না এমনকি ডোমেইন কিনতে হবে না শুধুমাত্র একটা ওয়েবসাইট সেটাপ করে নিলেই এনাফ।
►► আপনি যদি ওয়েবসাইট তৈরি করতে না পারেন সে ক্ষেত্রে আমাদেরকে হায়ার করতে পারেন। আমরা আপনাকে ওয়েবসাইট তৈরী করে দিব বিনিময় চার্জ প্রদান করতে হবে। আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
ব্লগার এ ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনাকে Blogger.com ভিজিট করতে হবে অতঃপর এখানে একটি ওয়েবসাইটের নাম প্রধান করতে হবে।
অতঃপর আপনার ওয়েবসাইটের জন্য একটি লিংক বেছে নিতে হবে যেটি ইতিমধ্যে অন্য কেউ নেই নি।
তবে এখানে যদি আপনার টপ লেভেল ডোমেইন হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে লিংক বাছাইয়ের সুযোগ নেই।
আপনার ওয়েবসাইটকে সম্পূর্ণভাবে সেটাপ করতে হবে বোলিং করার জন্য। অর্থাৎ বুকিং করা যাবে এমন একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে।
অতঃপর রেগুলার এখানে আপনাকে কনটেন্ট লিখতে হবে যা ইতিমধ্যে মানুষ প্রকাশ করেনি অথবা নিজের ব্যক্তিগত আইডিয়া থেকে কনটেন্ট পাবলিশ করতে হবে।
মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করার উপায়
যে বিষয়টা ইতিমধ্যে জানিয়েছিলাম তা হচ্ছে মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করার উপায় সমূহ।
আপনি এই সম্পূর্ণ প্রসেসটি মোবাইল দিয়ে করতে পারবেন তবে সেক্ষেত্রে একটু হয়তো ঝামেলা পোহাতে হতে পারে।
যেহেতু মোবাইলে স্ক্রিনশট সহ আরো বেশ কিছু ফিচার মোবাইলে পাওয়া যায় না।
তবে ডেস্কটপ অথবা ল্যাপটপ এর মাধ্যমে সম্পূর্ণ প্রচেষ্টা খুব অল্প সময়ের মধ্যে করা সম্ভব যদি আপনি এক্সপার্ট হয়ে থাকেন।
►► মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে না পারলেও আপনার লেখালেখির কাজটি সম্পন্ন করতে পারবেন। আর বর্তমানের মোবাইল দিয়ে লেখালেখির জন্য বেশিরভাগ মানুষ ভয়েস টাইপিং ব্যবহার করে। ভয়েস টাইপিং সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন।
আপনার লেখাটাকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে নির্ভুল এবং শুদ্ধ ভাবে তৈরি করুন।
আপনার লেখাকে এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যা পড়ে মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে এবং উপকারী হয়।
যদি কেবলমাত্র উদ্দেশ্য থাকে ভুলভাল লেকে এখান থেকে উপার্জন করতে পারলেই হবে তাহলে আপনি এই ইন্ডাস্ট্রিতে বেশিদিন টিকে থাকতে পারবেন না।
আপনার উদ্দেশ্য যদি একদম সঠিক হয় তাহলে আপনি এখান থেকে উপার্জন করতে পারবেন।
এবং অনেক বেশি টাকা উপার্জন করার উপায় পাবেন তবে এখানে প্রথমত কিছুদিন অনেক পরিশ্রম করতে হবে।
দেখুন আমরা পারব না এমন কিছুই না আমাদের কাছে মোটামুটি সবকিছুই সম্ভব। শুধু আমাদের চেষ্টা থাকলেই সম্ভব।
মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করা যাবে না এমনটা না এখনো অসংখ্য পপুলার বলে ওয়েবসাইট আছে যারা এখনো মোবাইল দিয়ে কান্টিনিউ করছেন।
ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেও মোবাইল দিয়ে লেখালেখির কাজ সম্পূর্ণ করি।
মোবাইল দিয়ে পিকচার ইডিয়েট ভয়েস টাইপিং লেখালেখি সম্পূর্ণ করে কম্পিউটারের মাধ্যমে অল্পসংখ্যক কিছু কাজ করে আর্টিকেলকে প্রকাশ করি।
তবে সবগুলো কাজই বর্তমানে মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব যেহেতু আমাদের মোবাইল গুলো আপডেটেড।
আশা করি মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করার উপায় সম্বন্ধে আপনার নলেজ কিছুটা হয়েছে যা দিয়ে আপনি এখন মোবাইল দিয়ে ব্লগিং শুরু করতে পারেন।
মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার অসুবিধা!
উন্নত মানের এনড্রেয়েড ফোন থাকতে হবে। এনড্রেয়েড ফোন কোয়ালিটি ভালো না হলে, কাজ করতে সমস্যা হয়ে যাবে।
ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট লেখার সময় ছবি, ভিডিও, অডিও আপলোড করতে হয়। মোবাইল দিয়ে আপলোড করার সময় সমস্যার সৃষ্টি হয়।
যেহেতু মোবাইল স্কিন ছোট সেহেতু কোথায় কোন সাবজেস্ট আছে তা দেখার জন্য স্ক্রল করতে হয়, যা সময় সাপেক্ষ।
একটা সময় অনেক গুলো পোষ্ট হয়ে গেলে ব্রাউজার সঠিক ভাবে কাজ করতে চায় না। কারন মোবাইল ব্রাউজার ভার্ষন, কম্পিউটার ব্রাউজার ভার্ষন ভিন্ন হয়।
►► মোবাইল দিয়ে ইউটিউবে সফল হতে চাইলে আমাদের আরও একটি আর্টিকেল রয়েছে যেটি আপনাকে অনেক বেশি সহায়তা করবে। আর্টিকেলটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
কম্পিউটার ব্রাউজার ভার্ষন যে লোড নিতে পারে কম্পিউটার ব্রাউজার ভার্ষন তা নিতে পারে না।
অনেক সময় ডেক্সটপ মুডে কাজ করতে খুব বেশি পেইন ফিল করতে হয়। এটা রেগুলার সমস্যার মধ্যে অন্যতম একটা।
আমাদের কথা
দীর্ঘ সময় ধরে আমরা লিখে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করলাম মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করার উপায় কি এবং কিভাবে সে সম্বন্ধে বিস্তারিত।
আশা করব আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনাকে ব্লগিং করতে উৎসাহিত করবে এবং সহায়তা করবে।
মোবাইল দিয়ে ব্লগিং এত কঠিন কিছু না যা আপনাকে হতাশ করতে পারবেনা।
আপনার নিজের মনের শক্তি থাকতে হবে প্রবন এবং নিজের শক্তিতে আপনি আজকেই শুরু করুন আপনার ব্লগিং সেক্টরে কাজ।
অনলাইন দিয়ে প্রত্যেকদিন মানুষ লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করতে পারলে সেখানে আপনি আমি কেন থেমে থাকবো।
আপনার যদি অল্প নলেজ থাকে তাহলে আপনি সেই অল্প নলেজ দিয়ে আপাতত শুরু করুন বাকিটা পরে দেখা যাবে।
►► শুধুমাত্র মোবাইল দিয়ে ভিডিও দেখে ইনকাম করতে চাইলে আপনার জন্য রয়েছে আমাদের আরও একটি আর্টিকেল। আর্টিকেলটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
জন্মের পরে একটা মানুষ যেমন হুট করে বড় হয়ে যায় না, তেমনি যেকোনো বিষয় সম্পর্কে মানুষ হুট করে জেনে যায় না।
এটা জানার জন্য আস্তে আস্তে তাকে রিচার্জ করতে হবে এবং আস্তে আস্তে জানবে।
এ পর্যন্তই ছিল আমাদের আজকের আর্টিকেলটি। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে একটা কমেন্ট করে আপনার মতামত জানানোর অনুরোধ রইলো।
ব্লগিং সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করুন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে আমার আর্টিকেলটি শেয়ার করতে দ্বিধাবোধ করবেন না।
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আসসালামু আলাইকুম।