মোবাইল ফোন গরম হয় কেন এমন প্রশ্ন হয়তো গুগলে অনেক এসে থাকে শুধু গুগোল না ইউটিউবে অনেক এসে থাকে আর এমন প্রশ্ন আসার কারণ রয়েছে যথেষ্ট। বর্তমানে ব্যবহৃত অধিকাংশ স্মার্টফোন গরম হয়ে থাকে তার জন্য এগুলো সম্পর্কে মানুষ গুগল অথবা ইউটুবে সার্চ করে এগুলোর সলিউশন খুঁজে থাকেন।
[ads1]
বেসিক্যালি, আজকের এই আর্টিকেলের মধ্যে আমরা জানাবো কিভাবে মোবাইল ফোন গরম হলে সেগুলো ঠান্ডা করবেন এবং মোবাইল ফোন গরম না হওয়ার কিছু কার্যকলাপ সমূহ।
মোবাইল ফোন গরম হয় কেন?
[ads1]
ফোন গরম হওয়ার পিছনে পর্যাপ্ত কারণ রয়েছে। আবার আমাদের কিছু ভিডিও টিউটোরিয়াল এ অনেক সময় দেখি বিভিন্ন ধরনের করে থাকেন যে মোবাইল গরম হলে কি ফ্রিজে রাখা যাবে।
যদিও এ ধরনের কথাগুলো মানুষ কেবল মাত্র মজা করে বলে থাকেন।
আমরা দেখি এবং আমাদের ব্যবহৃত মোবাইল গুলো এত পরিমাণে গরম (Hot) হয়ে যায়। যা সত্যিকার অর্থে ফ্রিজে রাখতে হয়।
ফোনের মধ্যে একটি কারণ হচ্ছে ব্যাটারি সমস্যা। ওয়েল, ব্যাটারি সমস্যার জন্য মোবাইল ফোন অতিরিক্ত গরম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এছাড়া অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে মোবাইল ফোন গরম হতে পারে।
অতিরিক্ত মাল্টিটাস্কিং হলে মোবাইল ফোন গরম হয়ে থাকে। এছাড়াও সব সময় ইন্টারনেট কানেকশন চালু রাখলে মোবাইল ফোন গরম হতে পারে।
মাদারবোর্ড প্রসেসর কে কোন সমস্যা থাকলে অথবা মোবাইলের কোন একটি পার্স নষ্ট হয়ে গেলে সে ক্ষেত্রে মোবাইল গরম হতে পারে।
[ads1]
এছাড়াও মাল্টিটাস্কিং (Multitasking) অথবা দীর্ঘ সময় ব্যবহারের জন্য মোবাইলে ব্যাক কভার লাগানো থাকলে মোবাইল গরম হতে পারে। শুধু এগুলোই কারণ নয়!
এছাড়াও পর্যন্ত কারণ রয়েছে মোবাইল গরম হওয়ার সেগুলো কেবলমাত্র সবার মোবাইলের উপর ডিপেন্ড করে।
আপনার মোবাইল কেমন সেগুলোর উপর ডিপেন্ড করে আপনার মোবাইল ব্যবহার করা উচিত।
আপনার মোবাইল যদি হয়ে থাকে খুবই লো কনফিগারেশনের মোবাইল, সে ক্ষেত্রে সেটা ব্যবহারের মধ্যে সীমাবদ্ধতা রাখা উচিত।
►► আরো দেখো: সফটওয়্যার ছাড়া সেকেন্ডেই ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করুন
►► আরো দেখো: eSIM কি? কিভাবে কাজ করে?
মোবাইল ফোন গরম হলে আমাদের করণীয় কি?
[ads1]
মোবাইল ফোন গরম হয় কেন এভাবে প্রশ্ন আমরা সবাই পেয়ে থাকি কিন্তু মোবাইল ফোন করমনে সেটা সলিউশন কি সেই প্রশ্নের উত্তরে আমরা আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য দিচ্ছি।
মাত্রা তাত্ত্বিক মোবাইল ফোন গরম হলে সেক্ষেত্রে আপনার স্মার্টফোন অথবা মোবাইল ফোনটি ডাটা বন্ধ করে কিছু সময়ের জন্য রেখে দিন।
মাল্টিটাস্কিং (Multitasking) অথবা গেমিং করার সময় আপনার মোবাইলের পিছনের ব্যাক কভার (Back Cover) রাখা যাবে না।
[ads1]
ব্যাক কভার (Back Cover) রাখার ফলে মোবাইল দ্রুত গরম হয় এবং এটি ঠাণ্ডা হতে লম্বা সময় লেগে যেতে পারে আমাকে কোন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
মোবাইল ব্যবহারের সময় মোবাইলের কনফিগারেশন বুঝে ব্যবহার করুন। এবং এটার মধ্যে সীমাবদ্ধতা রাখুন।
আপনার মোবাইল যদি হাই-কনফিগারেশনের (High Configuration) হয়ে থাকে, সে ক্ষেত্রে ব্যবহার দীর্ঘসময় করা যেতে পারে, তবে মোবাইল যদি লো-কনফিগারেশনের (Low Configuration) হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে এটি ব্যবহারের মধ্যে সীমাবদ্ধতা রাখুন।
মোবাইল ফোন ব্যবহারে সর্তকতা!
[ads1]
বিভিন্ন সময় দেখা যায় আমরা মোবাইল ব্যবহারের সময় সীমাবদ্ধতা রাখি না।
অথবা মোবাইল চার্জে লাগিয়েও আমরা ইন্টারনেট কানেকশন অন করে রাখি।
যার ফলে মোবাইল দীর্ঘসময়ের চার্জ অবস্থায় অনেক বেশি গরম হয়ে যায়।
এমনকি এ সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কখনোই ডাটা চালু করে অথবা ওয়াইফাই কানেকশন চালু রেখে মোবাইল চার্জ করবেন না।
যারা মোবাইলের মাধ্যমে গেমিং করতে পছন্দ করেন তারা গেমিং করার টাইমে মোবাইলে কোন ধরনের ব্যাক কভার ব্যবহার করবেন না।
মোবাইলে ব্যাক কভার লাগিয়ে গেমিং করার ফলে আপনার মোবাইল অনেক বেশি গরম হয়ে যায় এবং মোবাইলটি ঠান্ডা হওয়ার জন্য দীর্ঘ সময় লেগে যায় তাই অবশ্যই জমিন করার টাইমে মোবাইলের ব্যাক কভার খুলে রাখুন এবং সর্তকতা অবলম্বন করুন।
[ads1]
চার্জিং অবস্থায় যারা ইন্টারনেট কানেকশন চালু রাখেন তারা সর্তকতা অবলম্বন এ লক্ষ্যে চার্জিং অবস্থায় ইন্টারনেট কানেকশন বন্ধ করে রাখুন এবং সম্ভব হলে ব্যাক কভার খুলে রাখুন।
চার্জিং অবস্থায় মোবাইল অনেক সময় গরম হয়ে থাকে তাই যথা সম্ভব ব্যাক কভার খুলে মোবাইল চার্জ দিন।
►► আরো দেখো: ৫ টি ইউটিউবে সফল হওয়ার টিপস
►► আরো দেখো: ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে ইনকাম করবো?
পর্যাপ্ত সময়ের চেয়ে অতিরিক্ত সময়ে মোবাইল চার্জে বসিয়ে রাখবেন না। বিভিন্ন সময় দেখা যায় সবাই কিভাবে বিভিন্ন অলসতার কারনে মোবাইলে ফুল চার্জ হওয়ার পরেও দীর্ঘ সময় মোবাইল চার্জে লাগিয়ে রাখা হয় যেটা আমাদের মোবাইল এবং আমাদের জন্য অনেকটা ক্ষতিকর হয়ে থাকে। পর্যাপ্ত সময়ের বাইরে অতিরিক্ত সময় মোবাইল চার্জ করবেন না। RTV থেকে তথ্য জানুন।
[ads1]
ফোন ব্যবহারে সর্তকতা!
আমরা অনেক সময়ই মোবাইল ফোনের ডিসপ্লেটি খুব কাছে থেকে দেখে থাকি। এর ফলে আমাদের চোখের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে।
পাশাপাশি টানা দীর্ঘক্ষণ ব্যবহারের ফলেও সেই সমস্যা হয়।
বিশেজ্ঞদের মতে, কমপক্ষে ১৬ ইঞ্চি দূর থেকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করুন।
এবং প্রতি ২০ মিনিট পর পর ডিসপ্লেতে টানা তাকিয়ে থাকা থেকে বিরতি নিন।
আমরা অনেক সময় প্রয়োজন ছাড়াও মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি। অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা বদ অভ্যাস বলা চলে।
তাই যতদূর সম্ভব মোবাইল ফোনটি আপনার হাতের নাগাল থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করুন।
[ads1]
রাতের বেলায় মোবাইল ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
আমরা অনেকেই রাতের বেলায় সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যস্ত থাকি যার ফলে আমাদের ঘুমানোর সময়গুলো এই করেই পার হয়ে যায়।
যা আমাদের পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব পূরণ হতে দেয় না। তাই নানান ধরনের শারীরিক সমস্যা ও স্বাস্থ্য ঝুঁকি দেখতে পাওয়া যায়।